নারীর প্রথম বয়ঃসরি স্তরকে বলা হয় পেরিমেনোপজ। গ্রিক ভাষায় পেরি অর্থ হচ্ছে চতুর্দিকে। সুতরাং পেরিমেনোপজ শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় রজঃনিবৃত্তির চতুর্দিক। এটা হলো বদলির সময় যার শেষে রজঃনিবৃত্তি শুরু হয়। এ সময়টা হচ্ছে নারীর মধ্য জীবনে যখন তার রজঃস্রাব শেষ হয়ে যায়। মেনোপজ এক সময়ে ছিল এক ধরনের হেঁয়ালি, প্রকৃতপক্ষে এ বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলতেন না। আমরা বলতে শুনেছি মেনোপজ সম্ব েলোকে বলে ‘পরিবর্তন’। তা বলাও যথেষ্ট ন্যায়সঙ্গত। পেরিমেনোপজের সময় একজন নারী একটি শারীরিক পরিবর্তনের পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যায়। পরিবর্তনের এই পদ্ধতিটি শুরু হয় ৪০ বছরের মাঝামাঝি সময়ে। কিন্তু আমাদের অন্যান্য যৌনতার ভ্রমণের মতো সব নারীই মেনোপজে এসে পৌঁছায় বিভিন্ন সময়ে। যেহেতু একজন নারীর জীবনকাল ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত আশা করা যায় সুতরাং বেশিরভাগ নারীই তাদের দ্বিতীয় অর্ধেক জীবনের ভ্রমণ কাটিয়ে দেয় রজঃনিবৃত্তির পরেই।
৪০ বছর বয়সের কাছাকাছি সময়ে ডিম্বকোষের মধ্যে এস্ট্রোজেন তৈরি কমে আসে। রজঃস্রাব চলতে থাকলেও তা অনিয়মিত হয়ে ওঠে। অবশেষে ডিম্বকোষে কোনো পরিপক্ব ডিম তৈরি করে না বা হয় না। এটা হওয়ার পর এস্ট্রোজেন তৈরি নাটকীয়ভাবে কমে যায়। লিভার, আড্রেনাল গ্ল্যান্ডসমূহ এবং চর্বিযুক্ত টিস্যু যেভাবেই হোক খুব সামান্য এস্ট্রোজেন তৈরি করতে থাকে। কম মাত্রার এস্ট্রোজেন নারীদের যৌনতাকে আক্রান্ত করে।
৪০ বছর বয়সের কাছাকাছি সময়ে ডিম্বকোষের মধ্যে এস্ট্রোজেন তৈরি কমে আসে। রজঃস্রাব চলতে থাকলেও তা অনিয়মিত হয়ে ওঠে। অবশেষে ডিম্বকোষে কোনো পরিপক্ব ডিম তৈরি করে না বা হয় না। এটা হওয়ার পর এস্ট্রোজেন তৈরি নাটকীয়ভাবে কমে যায়। লিভার, আড্রেনাল গ্ল্যান্ডসমূহ এবং চর্বিযুক্ত টিস্যু যেভাবেই হোক খুব সামান্য এস্ট্রোজেন তৈরি করতে থাকে। কম মাত্রার এস্ট্রোজেন নারীদের যৌনতাকে আক্রান্ত করে।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment