- ক্লান্তিবোধ , আকস্মিক উষ্ণ উচ্ছ্বাস , ঘুম ঘুম ভাব
- মাথা ঘুরানি , যোনি শুকিয়ে যাওয়া
- ভারসাম্য রক্ষা করায় কষ্ট , যৌন ইচ্ছার পরিবর্তন
- অনেক বেশি ঘাম দেয়া
- সপর্শে অনেক কম আনন্দ অনুভূত হওয়া
- দ্বিতীয় যৌনাঙ্গের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঃ স্তনের পূর্ণতা কমে আসা, যোনি কপাট, নিতম্ব, কমর এবং বয়স্ক যোনি লোম কমে আসা।
- যোনির টিস্যুগুলো পাতলা হয়ে আসা
- ত্বকে চুলকানি অথবা জ্বালাপোড়া
- কাপড় পরিচ্ছদে অথবা সপর্শে সপর্শকাতরতা
- পায়ের এবং হাতের অনুভব কমে আসা
- এসব অবস্থায় জড়িত হয়ে পড়ে রজঃস্রাবপূর্ব লক্ষণসমূহ।
- এছাড়াও এস্ট্রোজেনের কমতির কারণে খুব বেশি শিরঃপীড়া হতে পারে।
- অল্প সময়ের জন্য স্মৃতিভ্রষ্ট হতে পারে
- মনোযোগ দিতে অসুবিধা হতে পারে
- চাপ এবং দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে।
যদিও মেনোপজ হতে পারে একটা সময়ের ব্যাপার। তবে এর দ্বারা কী আশা করা যায়, তা হচ্ছে এই যে এর বেশিরভাগ লক্ষণই স্থায়ী নয় এবং তা হচ্ছে একটি স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়া। এটা জানা থাকলে কোনো ভয়ের কারণ থাকে না। এখানে কিছু স্থায়ী শারীরিক পরিবর্তন আসতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে একটু বেশি মাত্রায় মুখের পশম গজানো দেখা দিতে পারে এবং কণ্ঠস্বর গভীর হতে পারে। ভগাঙ্কুর অনেকটা বেড়ে যায় এবং যোনিরও পরিবর্তন হয়। যোনি দেয়ালসমূহ পাতলা ও শুকনো হয়ে যায়। স্বাভাবিক পিচ্ছিলতা না থাকায় যৌনসঙ্গম কষ্টদায়ক হতে পারে। এই সমস্যা দেখা দিলে ভেজিটেবল অয়েল অথবা তার পরিবর্তে অন্য লুব্রিক্যান্ট যেমন ‘অ্যাসট্রোগ্লাইড আর অথবা রিপ্লেনস আর’ ব্যবহার করলে সমস্যা দূর হতে পারে।
অনেক নারী এ সময়ে যোনি অঞ্চলের পেশির সুস্থতা হারিয়ে ফেলেন। তারা হাঁচি দেওয়ার সময়, কাশি দেওয়ার সময় অথবা লাফ দেওয়ার সময় সামান্য প্রস্রাব ত্যাগ করতে পারেন। এটাকে বলা হয় incontinence. এটা বিশেষ করে ওইসব নারীর জন্য সাধারণত হয়ে থাকে যারা অনেক বেশি সন্তান জন্ম দিয়েছেন সাধারণ উপায়ে (অর্থাৎ অপারেশন বা সিজারিয়ান ছাড়া)। নিম্নে প্রদত্ত কেজেল ব্যায়ামটি এই ধরনের প্রস্রাব ক্ষরণ ব করে, যোনির দেয়ালকে শক্ত করে ও যৌনপুলক ও শীর্ষ আনন্দকে বাড়াতে পারে।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment