আমরা এতদিন শুনে এসেছি আমাদের মনের যে যৌন শিহরণ বোধ তার মল উৎস হল সেক্স হরমোন; পুরুষদের বেলাতে টেস্টোস্টেরন আর মহিলাদের বেলাতে এস্টোজেন প্রজেস্টেরন। পুরুষ আর মহিলাদের বেলাতে যথাক্রমে শুক্রাশয় আর ডিম্বাশয় এ সেক্স হরমোনের ক্ষরণের দায়িত্ব পালন করে থাকে। এ সেক্স হরমোনের প্রভাবে বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীর দেহে সেকেন্ডারি সেক্স বৈশিষ্ট্যের বিকাশ ঘটে। যৌবনের বন্যা বয়ে যায়। এটি একদম স্বতঃসিদ্ধ।
সাম্প্রতিক গবেষকরা এর পাশাপাশি এক অভিনব নতুন তথ্য দিচ্ছেন। আমাদের মনের যৌনতাড়না বোধ বা লিবিডো এর মল নিয়ামক হলো এ টেস্টোস্টেরন বা টেস্টোস্টেরনজাত ক্ষরণগুলো। শেষোক্তগুলোকে এন্ডোজেনও বলা হয়। এটি পুরুষ আর মহিলা দু’জনার বেলাতেই প্রযোজ্য। লিবিডো শব্দের পারিভাষিক অর্থ হলো যৌন কামনা বাসনা। মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড এ লিবিডোকে মানবের মল চালিকা শক্তি বলে এমন অভিমতও করেছিলেন। পুরুষ দেহে না হয় শুক্রাশয় হতে ক্ষরিত হয়ে সহজাতভাবে বর্তমান থাকে এ টেস্টোস্টেরন। মহিলা দেহে টেস্টোস্টেরন বা এন্ড্রোজেন আসবে কোথা হতে? তাহলে মহিলাদের লিবিডো নিয়ন্ত্রিত হয় কিভাবে? গবেষকরা মহিলাদের রক্তস্রোতে সক্ষ্ম মাত্রার এন্ড্রোজেনের উপস্থিতি দেখেছেন- এর মাত্রা পুরুষদের তুলনায় হাজার ভাগেরও কম। এত কম মাত্রার এন্ড্রোজেন কি শারীরবৃত্তীয় প্রভাব রাখতে পারে? অথচ পুরুষ আর নারীর লিবিডোর মাঝেতো বিস্তর ফারাক নেই। এতটা সক্ষ্ম মাত্রার এন্ড্রোজেন নিয়ে মহিলারা পুরুষদের সমপর্যায়ের লিবিডোর অধিকারী হলো কিভাবে?
গবেষকরা এ প্রশ্নের জবাব দেন ভিন্ন আঙ্গিকে। গবেষকদের ব্যাখ্যা মহিলা দেহে ক্ষরিত টেস্টোস্টেরন আর এন্ড্রোজেন মাত্রা কম হতে পারে, কিন্তু্তু মহিলা দেহ এর প্রতি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল। একারণে সক্ষ্ম মাত্রাও অনেক বেশি শারীরবৃত্তীয় প্রভাব তৈরি করে থাকে, মহিলা দেহের এড্রিনাল কটেক্স নামের হরমোন গ্রন্থ্থি হতে এ এন্ড্রোজেন ক্ষরিত হয়। (পুরুষ আর মহিলা উভয়ের বেলাতে ডান বা বাম উভয় বৃক্কের উপরিভাগে এড্রিনাল কটেক্স হরমোন গ্রন্থ্থি বিদ্যামান।) পাশাপাশি ডিম্বাশয় নিজেও সামান্য মাত্রার টেস্টোস্টেরন ক্ষরণ করে থাকে।
এ সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত তথ্যের ব্যবহারিক প্রয়োগ হচ্ছে রজনিবৃত্তি পরবর্তী হরমোন থেরাপিতে। রজনিবৃত্তিকালে অনেক মহিলা যৌন ইচ্ছে কমে যাবার কথা বলে থাকেন। সাম্প্রতিককালে মহিলাদের রজনিবৃত্তিকালীন হরমোন থেরাপিতে ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরন পাশাপাশি পুরুষ সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন নেয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এতে নাকি হরমোন থেরাপির উপযোগিতা অনেক বেশি বেড়ে যেতে দেখা গেছে।
সাম্প্রতিক গবেষকরা এর পাশাপাশি এক অভিনব নতুন তথ্য দিচ্ছেন। আমাদের মনের যৌনতাড়না বোধ বা লিবিডো এর মল নিয়ামক হলো এ টেস্টোস্টেরন বা টেস্টোস্টেরনজাত ক্ষরণগুলো। শেষোক্তগুলোকে এন্ডোজেনও বলা হয়। এটি পুরুষ আর মহিলা দু’জনার বেলাতেই প্রযোজ্য। লিবিডো শব্দের পারিভাষিক অর্থ হলো যৌন কামনা বাসনা। মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড এ লিবিডোকে মানবের মল চালিকা শক্তি বলে এমন অভিমতও করেছিলেন। পুরুষ দেহে না হয় শুক্রাশয় হতে ক্ষরিত হয়ে সহজাতভাবে বর্তমান থাকে এ টেস্টোস্টেরন। মহিলা দেহে টেস্টোস্টেরন বা এন্ড্রোজেন আসবে কোথা হতে? তাহলে মহিলাদের লিবিডো নিয়ন্ত্রিত হয় কিভাবে? গবেষকরা মহিলাদের রক্তস্রোতে সক্ষ্ম মাত্রার এন্ড্রোজেনের উপস্থিতি দেখেছেন- এর মাত্রা পুরুষদের তুলনায় হাজার ভাগেরও কম। এত কম মাত্রার এন্ড্রোজেন কি শারীরবৃত্তীয় প্রভাব রাখতে পারে? অথচ পুরুষ আর নারীর লিবিডোর মাঝেতো বিস্তর ফারাক নেই। এতটা সক্ষ্ম মাত্রার এন্ড্রোজেন নিয়ে মহিলারা পুরুষদের সমপর্যায়ের লিবিডোর অধিকারী হলো কিভাবে?
গবেষকরা এ প্রশ্নের জবাব দেন ভিন্ন আঙ্গিকে। গবেষকদের ব্যাখ্যা মহিলা দেহে ক্ষরিত টেস্টোস্টেরন আর এন্ড্রোজেন মাত্রা কম হতে পারে, কিন্তু্তু মহিলা দেহ এর প্রতি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল। একারণে সক্ষ্ম মাত্রাও অনেক বেশি শারীরবৃত্তীয় প্রভাব তৈরি করে থাকে, মহিলা দেহের এড্রিনাল কটেক্স নামের হরমোন গ্রন্থ্থি হতে এ এন্ড্রোজেন ক্ষরিত হয়। (পুরুষ আর মহিলা উভয়ের বেলাতে ডান বা বাম উভয় বৃক্কের উপরিভাগে এড্রিনাল কটেক্স হরমোন গ্রন্থ্থি বিদ্যামান।) পাশাপাশি ডিম্বাশয় নিজেও সামান্য মাত্রার টেস্টোস্টেরন ক্ষরণ করে থাকে।
এ সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত তথ্যের ব্যবহারিক প্রয়োগ হচ্ছে রজনিবৃত্তি পরবর্তী হরমোন থেরাপিতে। রজনিবৃত্তিকালে অনেক মহিলা যৌন ইচ্ছে কমে যাবার কথা বলে থাকেন। সাম্প্রতিককালে মহিলাদের রজনিবৃত্তিকালীন হরমোন থেরাপিতে ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরন পাশাপাশি পুরুষ সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন নেয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এতে নাকি হরমোন থেরাপির উপযোগিতা অনেক বেশি বেড়ে যেতে দেখা গেছে।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment