সেক্স সম্পর্কে নানা মুনির নানা মত। এর কিছু ঠিক কিছু নয়। অনেকের ধারণা, পুরুষরা কেবল যৌনমিলনে উৎসাহী। কিন্তু একজন পুরুষের সেক্স সম্পর্কে আগ্রহ বয়স বা জীবন ধারার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয়। পুরুষদেরও হৃদয়ে গভীর অনুভূতি, আবেগ ও ঘনিষ্ঠতার আকাঙ্ক্ষা বিদ্যমান। নারীরাও এর ব্যতিক্রম নয়। তারা যৌন শিহরণ কামনা করেন। একই সঙ্গে চায়-
পুরুষের যৌনাঙ্গের সবচেয়ে সপষ্ট অংশ হচ্ছে লিঙ্গ। একজন লম্বা বা দীর্ঘাঙ্গী ও মাংসল পুরুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের সাথে লিঙ্গের আকার বা সাইজ মিলতে হবে এমন কোনো কথা নেই। পুরুষাঙ্গ যখন শিথিল ও নরম বা শান্ত থাকে তখন তার সাইজ ক্ষুদ্র থাকে কিন্তু যখন তা উত্তেজিত হয় বা অশান্ত হয়ে পড়ে তখন তার সাইজ ও দৈর্ঘ্য অনেক বৃদ্ধি পায়। তখন নারীদের কাছে তা পছন্দনীয় ও আদরণীয় হয়ে ওঠে। যে কোনো সাইজের পুরুষাঙ্গ দিয়ে স্বাভাবিক যৌনমিলন সম্ভব। তাই লিঙ্গের সাইজ নিয়ে অযথা চিন্তা-ভাবনা করা উচিত নয়। এতে লাভ তো কিছুই হবে না বরং মনোযাতনার সৃষ্টি হবে। পুরুষাঙ্গের সাইজ যাই হোক না কেন মনে রাখার মতো কথা হলো- সবারই প্রায় সমান পরিমাণে বীর্য বা শুক্রকীট থাকে। লিঙ্গের নিচেই থাকে শুক্রাশয়। এই শুক্রাশয় দুটি থাকে ঝোলামতো একটি জিনিসের মধ্যে যার নাম স্ক্রুটাম বা অণ্ডথলি। এর একটা ছোট আর আরেকটা বড় থাকে। কিশোর-পুরুষের বয়ঃসকিালে মনোশারীরিক নানা পরিবর্তন ঘটে।
বালকের শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয় ১২ বছরের দিকে এবং তা ২০ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে পারে। আবার কারো বয়ঃসকিাল একটু আগে বা একটু পরে শুরু হয়। মনোশারীরিক যে আমূল পরিবর্তন আসে তার মূল কারণ হচ্ছে পুরুষালি হরমোন, যাকে বলা হয় টেস্টোস্টেরন। এ হরমোন শুক্রাশয়ের ভেতরে তৈরি হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ যত বাড়ে অণ্ডথলির বর্ণ তত গাঢ় হয়। শুক্রাশয়ে শুক্রাণু উৎপন্ন হতে শুরু করে এবং এটা পরবর্তী পুরো জীবনব্যাপী ঘটতে থাকে। শুক্রকীট বা শুক্রাণু মূলত অবস্থান করে বীর্যে যা কি না এক ধরনের তরল জাতীয় রস। অনেক সময় নিদ্রাকালীন অবস্থায় পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত হয়ে যায় এবং তা থেকে বীর্য বেরিয়ে আসে। এটাকে বলা হয় ওয়েট ড্রিম। এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। মাঝে মাঝে লিঙ্গের উত্থান হঠাৎ করে অপ্রত্যাশিত সময়ে হতে পারে। এটা একটা অস্বস্তিকর ব্যাপার হলেও স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার।
জীবনের কোনো না কোনো সময় পুরুষের সেক্স নিয়ে নানা দুশ্চিন্তা দেখা দেয়। তারা চিন্তা করে সবসময় কেন উত্থানের ব্যাপারটা একইভাবে হয় না? কামরস কেন এত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসে? পুরুষের যৌন আচরণ আর যৌন ইচ্ছার সুনির্দিষ্ট কোনো সীমা নেই। একেক জন একেক আসন, ভিন্ন ভিন্ন টেকনিক পছন্দ করে, কেউ হয়তো কোনো টেকনিকই পছন্দ করে না। যৌন জীবনের কোনো এক পর্যায়ে মনে হতে পারে উত্থিত লিঙ্গকে যৌন সুখ না পাওয়া পর্যন্ত কেন ধরে রাখা যাচ্ছে না। এর আসলে অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন- অসুস্থতা, ক্লান্তি, অবসন্নতা, বিষণ্নতা, মনোশারীরিক চাপ বা সঙ্গীকর্তৃক মনঃকষ্ট পাওয়া, মদ আসক্তি, নেশা এগুলোর ফলেও এমনটি হতে পারে। যৌন অসন্তোষ বা অতৃপ্তি এসব সমস্যাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। সবচেয়ে প্রচলিত যৌনাশঙ্কা হলো দ্রুত বীর্যস্খলন। এটা এক প্রকারের অর্জিত বা শিক্ষণীয় যৌন আচরণের সাহায্যে ঠিক করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে পুরুষটিকে জানতে হবে ও শিখতে হবে কীভাবে বীর্যস্খলনের সময়কে বাড়ানো যায় এবং যৌন অনুভূতি বা শিহরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
নারীর যৌনাঙ্গ দেখতে পাওয়ার সুযোগ যেহেতু কম তাই অনেকেই এসব গঠন সম্পর্কে ঠিকমতো জানেন না। আবার অনেক মেয়েকেই কেউ হয়তো শিখিয়েছে যে এ জিনিসগুলো বিশ্রী, কাজেই এ সম্পর্কে কাউকে কিছু বলতে নেই বা জিজ্ঞাসা করতে নেই, কিন্তু এ জিনিসগুলো আসলেই কি বিশ্রী বা লজ্জার কিছু? শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলোর মতোই এগুলো কিভাবে কাজ করে তা জানা অবশ্যই দরকার- তবে এ জানা হওয়া দরকার বিজ্ঞানসমমতভাবে। নারীর যৌন অঞ্চলটিকে বলা হয় বহিঃজননদ্বার। এখানে দুই জোড়া ঠোঁটের মতো জিনিস দেখতে পাওয়া যাবে, যার নাম ল্যাবিয়া। যৌবনের সূচনায় বা বয়ঃসকিালে বাইরের ল্যাবিয়া ঘিরে চুল গজাতে শুরু করে। আর ভেতরের ল্যাবিয়া দুটোর আকার এবং রঙ বা বর্ণ একটু তারতম্য দেখা দিতে পারে। যেমন একদিকের ল্যাবিয়া আরেকদিকের চেয়ে একটু বড়। এই ঠোঁটের মতো দেখতে ল্যাবিয়ার ভেতরে থাকে ভগাঙ্কুর বা ক্লাইটোরিস। ভেতরের ল্যাবিয়া সামনের দিকে যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানেই ভগাঙ্কুরের প্রকৃত অবস্থান। একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর ক্লাইটোরিসের আকার হতে পারে পুরুষের লিঙ্গের পেছনের যে রাবারের মতো থাকে প্রায় তার সমান। কিছু কিছু নারীর ভগাঙ্গুর চামড়া দিয়ে ঢাকা থাকে।
ক্লাইটোরিস অত্যন্ত সপর্শকাতর, সংবেদনশীল আর যৌন আনন্দদায়ক। কিছু কিছু নারী এটাকে সপর্শ করাকে দারুণ পছন্দ করে। উপভোগ করে। তবে কিছু কিছু নারীর কাছে আবার ক্লাইটোরিসের সাথে সরাসরি ঘর্ষণ অসহ্য হতে পারে। তারা বরং ক্লাইটোরিসের চারদিকের অঞ্চলেই সপর্শ সুখ পেয়ে থাকে। নারীর যোনির ভেতরের দিকে একটি পাতলা পর্দা বিদ্যমান যা থেকে কোষ তৈরি হয়, তাকে বলে হাইমেন। টেম্পুন ব্যবহারে এবং প্রথমবার যৌনমিলনের সময় হাইমেন ছিঁড়ে যেতে পারে। কতক নারীর জন্য এটা খুব অস্বস্তিকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এতে কিছু রক্তপাতও হতে পারে। বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েরা অন্তর্বাসে তরল পদার্থ বা মিউকাস লক্ষ করে থাকে। এটা সম্পূর্ণ সুস্থ শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। এটা হলুদ বা দুধের মতো সাদা। অনেক নারী যৌনতা নিয়ে এক ধরনের চিন্তা বা অস্বাচ্ছন্দ্যতায় ভোগেন। তারা স্বাভাবিক শরীরের অধিকারী হলেও যৌনাঙ্গ নিয়ে অনেক বেশি অস্থির থাকেন। অবশ্য নারীরা চরমপুলক বা যৌন শিহরণমূলক অনুভূতি অথবা অন্যদের মতো যৌনতা তারা কেন করতে পারেন না এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। হঠাৎ করে কোনো যৌন সঙ্গম একটু ব্যথাদায়ক হলে তাদের ভয়ের সীমা থাকে না। আসলে এ অবস্থাটা সব সময় থাকে না। এক সময় এ ধরনের কষ্টদায়ক অনুভূতি দূর হয়ে যায়। যৌন সঙ্গমের সময় নারী ঠিক যেভাবে বা যেরকম সপর্শ তার ভগাঙ্কুরে কামনা করে সে রকম হয় না। তাই সঙ্গমের সময় এমন একটা পথ বা আসন বেছে নিতে হবে যাতে কি না ক্লাইটোরিসের সাথে মৃদু বা মাঝারি ধরনের ঘর্ষণ নিশ্চিত হয়।
আরিফ মাহমুদ সাহাবুল
http://www.sunagro.info
- ভালোবাসা
- আদর-সোহাগ
- ঘনিষ্ঠতা
- আন্তরিকতা
পুরুষের যৌনাঙ্গের সবচেয়ে সপষ্ট অংশ হচ্ছে লিঙ্গ। একজন লম্বা বা দীর্ঘাঙ্গী ও মাংসল পুরুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের সাথে লিঙ্গের আকার বা সাইজ মিলতে হবে এমন কোনো কথা নেই। পুরুষাঙ্গ যখন শিথিল ও নরম বা শান্ত থাকে তখন তার সাইজ ক্ষুদ্র থাকে কিন্তু যখন তা উত্তেজিত হয় বা অশান্ত হয়ে পড়ে তখন তার সাইজ ও দৈর্ঘ্য অনেক বৃদ্ধি পায়। তখন নারীদের কাছে তা পছন্দনীয় ও আদরণীয় হয়ে ওঠে। যে কোনো সাইজের পুরুষাঙ্গ দিয়ে স্বাভাবিক যৌনমিলন সম্ভব। তাই লিঙ্গের সাইজ নিয়ে অযথা চিন্তা-ভাবনা করা উচিত নয়। এতে লাভ তো কিছুই হবে না বরং মনোযাতনার সৃষ্টি হবে। পুরুষাঙ্গের সাইজ যাই হোক না কেন মনে রাখার মতো কথা হলো- সবারই প্রায় সমান পরিমাণে বীর্য বা শুক্রকীট থাকে। লিঙ্গের নিচেই থাকে শুক্রাশয়। এই শুক্রাশয় দুটি থাকে ঝোলামতো একটি জিনিসের মধ্যে যার নাম স্ক্রুটাম বা অণ্ডথলি। এর একটা ছোট আর আরেকটা বড় থাকে। কিশোর-পুরুষের বয়ঃসকিালে মনোশারীরিক নানা পরিবর্তন ঘটে।
বালকের শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয় ১২ বছরের দিকে এবং তা ২০ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে পারে। আবার কারো বয়ঃসকিাল একটু আগে বা একটু পরে শুরু হয়। মনোশারীরিক যে আমূল পরিবর্তন আসে তার মূল কারণ হচ্ছে পুরুষালি হরমোন, যাকে বলা হয় টেস্টোস্টেরন। এ হরমোন শুক্রাশয়ের ভেতরে তৈরি হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ যত বাড়ে অণ্ডথলির বর্ণ তত গাঢ় হয়। শুক্রাশয়ে শুক্রাণু উৎপন্ন হতে শুরু করে এবং এটা পরবর্তী পুরো জীবনব্যাপী ঘটতে থাকে। শুক্রকীট বা শুক্রাণু মূলত অবস্থান করে বীর্যে যা কি না এক ধরনের তরল জাতীয় রস। অনেক সময় নিদ্রাকালীন অবস্থায় পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত হয়ে যায় এবং তা থেকে বীর্য বেরিয়ে আসে। এটাকে বলা হয় ওয়েট ড্রিম। এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। মাঝে মাঝে লিঙ্গের উত্থান হঠাৎ করে অপ্রত্যাশিত সময়ে হতে পারে। এটা একটা অস্বস্তিকর ব্যাপার হলেও স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার।
জীবনের কোনো না কোনো সময় পুরুষের সেক্স নিয়ে নানা দুশ্চিন্তা দেখা দেয়। তারা চিন্তা করে সবসময় কেন উত্থানের ব্যাপারটা একইভাবে হয় না? কামরস কেন এত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসে? পুরুষের যৌন আচরণ আর যৌন ইচ্ছার সুনির্দিষ্ট কোনো সীমা নেই। একেক জন একেক আসন, ভিন্ন ভিন্ন টেকনিক পছন্দ করে, কেউ হয়তো কোনো টেকনিকই পছন্দ করে না। যৌন জীবনের কোনো এক পর্যায়ে মনে হতে পারে উত্থিত লিঙ্গকে যৌন সুখ না পাওয়া পর্যন্ত কেন ধরে রাখা যাচ্ছে না। এর আসলে অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন- অসুস্থতা, ক্লান্তি, অবসন্নতা, বিষণ্নতা, মনোশারীরিক চাপ বা সঙ্গীকর্তৃক মনঃকষ্ট পাওয়া, মদ আসক্তি, নেশা এগুলোর ফলেও এমনটি হতে পারে। যৌন অসন্তোষ বা অতৃপ্তি এসব সমস্যাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। সবচেয়ে প্রচলিত যৌনাশঙ্কা হলো দ্রুত বীর্যস্খলন। এটা এক প্রকারের অর্জিত বা শিক্ষণীয় যৌন আচরণের সাহায্যে ঠিক করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে পুরুষটিকে জানতে হবে ও শিখতে হবে কীভাবে বীর্যস্খলনের সময়কে বাড়ানো যায় এবং যৌন অনুভূতি বা শিহরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
নারীর যৌনাঙ্গ দেখতে পাওয়ার সুযোগ যেহেতু কম তাই অনেকেই এসব গঠন সম্পর্কে ঠিকমতো জানেন না। আবার অনেক মেয়েকেই কেউ হয়তো শিখিয়েছে যে এ জিনিসগুলো বিশ্রী, কাজেই এ সম্পর্কে কাউকে কিছু বলতে নেই বা জিজ্ঞাসা করতে নেই, কিন্তু এ জিনিসগুলো আসলেই কি বিশ্রী বা লজ্জার কিছু? শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলোর মতোই এগুলো কিভাবে কাজ করে তা জানা অবশ্যই দরকার- তবে এ জানা হওয়া দরকার বিজ্ঞানসমমতভাবে। নারীর যৌন অঞ্চলটিকে বলা হয় বহিঃজননদ্বার। এখানে দুই জোড়া ঠোঁটের মতো জিনিস দেখতে পাওয়া যাবে, যার নাম ল্যাবিয়া। যৌবনের সূচনায় বা বয়ঃসকিালে বাইরের ল্যাবিয়া ঘিরে চুল গজাতে শুরু করে। আর ভেতরের ল্যাবিয়া দুটোর আকার এবং রঙ বা বর্ণ একটু তারতম্য দেখা দিতে পারে। যেমন একদিকের ল্যাবিয়া আরেকদিকের চেয়ে একটু বড়। এই ঠোঁটের মতো দেখতে ল্যাবিয়ার ভেতরে থাকে ভগাঙ্কুর বা ক্লাইটোরিস। ভেতরের ল্যাবিয়া সামনের দিকে যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানেই ভগাঙ্কুরের প্রকৃত অবস্থান। একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর ক্লাইটোরিসের আকার হতে পারে পুরুষের লিঙ্গের পেছনের যে রাবারের মতো থাকে প্রায় তার সমান। কিছু কিছু নারীর ভগাঙ্গুর চামড়া দিয়ে ঢাকা থাকে।
ক্লাইটোরিস অত্যন্ত সপর্শকাতর, সংবেদনশীল আর যৌন আনন্দদায়ক। কিছু কিছু নারী এটাকে সপর্শ করাকে দারুণ পছন্দ করে। উপভোগ করে। তবে কিছু কিছু নারীর কাছে আবার ক্লাইটোরিসের সাথে সরাসরি ঘর্ষণ অসহ্য হতে পারে। তারা বরং ক্লাইটোরিসের চারদিকের অঞ্চলেই সপর্শ সুখ পেয়ে থাকে। নারীর যোনির ভেতরের দিকে একটি পাতলা পর্দা বিদ্যমান যা থেকে কোষ তৈরি হয়, তাকে বলে হাইমেন। টেম্পুন ব্যবহারে এবং প্রথমবার যৌনমিলনের সময় হাইমেন ছিঁড়ে যেতে পারে। কতক নারীর জন্য এটা খুব অস্বস্তিকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এতে কিছু রক্তপাতও হতে পারে। বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েরা অন্তর্বাসে তরল পদার্থ বা মিউকাস লক্ষ করে থাকে। এটা সম্পূর্ণ সুস্থ শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার। এটা হলুদ বা দুধের মতো সাদা। অনেক নারী যৌনতা নিয়ে এক ধরনের চিন্তা বা অস্বাচ্ছন্দ্যতায় ভোগেন। তারা স্বাভাবিক শরীরের অধিকারী হলেও যৌনাঙ্গ নিয়ে অনেক বেশি অস্থির থাকেন। অবশ্য নারীরা চরমপুলক বা যৌন শিহরণমূলক অনুভূতি অথবা অন্যদের মতো যৌনতা তারা কেন করতে পারেন না এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। হঠাৎ করে কোনো যৌন সঙ্গম একটু ব্যথাদায়ক হলে তাদের ভয়ের সীমা থাকে না। আসলে এ অবস্থাটা সব সময় থাকে না। এক সময় এ ধরনের কষ্টদায়ক অনুভূতি দূর হয়ে যায়। যৌন সঙ্গমের সময় নারী ঠিক যেভাবে বা যেরকম সপর্শ তার ভগাঙ্কুরে কামনা করে সে রকম হয় না। তাই সঙ্গমের সময় এমন একটা পথ বা আসন বেছে নিতে হবে যাতে কি না ক্লাইটোরিসের সাথে মৃদু বা মাঝারি ধরনের ঘর্ষণ নিশ্চিত হয়।
আরিফ মাহমুদ সাহাবুল
http://www.sunagro.info
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment