Friday, July 8, 2011

যৌনতা,ধর্ম,সমাজ ও জীবন


 
যৌনতা শব্দটি শুনলেই লজ্জায় কুকড়ে যায় আর আড়ষ্টতায় আকড়ে নিজেকে গুটিয়ে নেয়
বাঙালি সমাজ।

যৌনতা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন জীবনের
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি অংশ।সভ্য দেশগুলোতে বয়সণ্ধি কালীন সময়ে বিদ্যালয়গুলোতে সম্যক জ্ঞান দেবার জন্য
আলাদা করে পাঠ্যসূচীতে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা আছে।

মুসলমান সমাজ যৌনতা শব্দটিকে ভয় পায়।
বাঙালি সমাজ এই বিষয়টিকে এড়িয়ে যাবার ভান করে।

কিন্তু, প্রকৃতি কোনো সমাজ বা ধর্মের ছেলে মেয়েদেরকে আলাদা চোখে দেথে না।
প্রতিটি মেয়েকেই পেরুতে হয় প্রতি মাসের গোপন ইশারার রক্তচক্ষু ডিঙিয়ে।
প্রতিটি ছেলে শিশুকেই কৈশোর ডিঙোতে ডিঙোতে অনুভব করতে হয় যৌবনের সর্বগ্রাসী চরম ক্ষুধা।
অন্ধকার আর আলোর সংমিশ্রনে তখন তাদের মনে তৈরী হয় এক অপার অশেষ আলেয়া।

এই রহস্য আর রহস্য অনুসন্ধানে কখনো কখনো দিক হারিয়ে অনুসন্ধিতসু মনে বেড়ে ওঠে বিকৃত,দূষিত,ক্ষতিকর,ভয়াবহ চিন্তা চেতনা।

নদীর বহমান ধারা আটকে দিলে সেটা প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরন।
ক্রমবর্ধমান সবুজ ঘাসের উপর কোনো পাথর চাপা দিয়ে রাখলে তা অর্ধমৃত আর হলুদ হয়ে যায় ।

যথাযথ জ্ঞানের অপ্রতুলতা থাকার কারনে..আমাদের তথাকথিত প্রাগসর সমাজের অধিকাংশ কিশোরী প্রথম রক্তস্রাবের দিন হয়ে ওঠে চরম আতঙ্কিত আর নিজের প্রতি এক ধরনের ঘৃনায়
সে হয়ে ওঠে মানসিক ভাবে ভীষন ক্ষতিগ্রস্ত আর ঘরকুনো।
অথচ..যদি সে জানতো প্রকৃতি তাকে শৈশবের সীমানা পেরিয়ে এই ঘটনার ভেতর দিয়ে তাকে দিয়েছে মাতৃত্বের অধিকার আর এই বিষয়টি অত্যন্ত গৌরবময় সার্টিফিকেট ..তাহলে সে নিশ্চই এই নারী হয়ে ওঠার শুভ সঙ্কেতকে জীবনের নতুন জাগরনী গানের শিহরনে নতুন করে উদ্দীপ্ত হতো !

আমি অনেক মেয়েকে বলতে শুনেছি ..তার শরীর খারাপ করেছে..অসুস্থ..এই ধরনের শব্দাবলী।

কিন্তু,মজার ব্যপার হচ্ছে..নিয়মিত রেড সিগন্যাল
একমাত্র মেয়েদের জীবনে একটি কাঙ্খিত অবধারিত সুস্থতা আর সবুজ সঙ্কেত।
মিনষ্ট্রেশন কোনো অসুস্থতা নয় বা এটি কোনো রোগের পূর্বলক্ষনও নয়।
বরং বিষয়টি অনিয়মিত হলে বা বন্ধ হয়ে গেলে ভাবনার বিষয়।
দ্রুত বিশেষজ্ঞের শরনাপন্ন হওয়া একান্ত জরুরী।
শুধুমাত্র গর্ভবতী হলেই যে এটি অনিয়মিত হবে বিষয়টি সেরকমও নয় হরমোনের অসামান্জস্যতার কারনেও তা হতে পারে।


এটা তো গেল শারীরিক দিক।
মানসিক ক্ষতিও হতে পারে অপরিসীম।

প্রসঙ্গত: ছোট্ট একটা কাহিনী বলি..
সারাজীবন খুব বাধ্যবাধকতার ভেতর বড় হয়েছে সীমা।
বিয়ের প্রথম রাতে স্বামীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে ধরা পড়ে তার মানসিক রোগ।যৌনতা সম্পর্কে দীর্ঘদিনের লালিত একটি ভয় তাকে পাথরের
মতো শক্ত করে তোলে।
সমস্যা এই পর্যন্ত হলে হয়তো তার বিয়েটা টিকে যেতো সময়ের ব্যবধানে।

কিন্তু,বিয়ের প্রথম তিনমাসে পাঁচবার সংগমের ঠিক প্রবেশের মুহুর্তে সীমা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।এক ধরনের কোমার মতো অবস্থা হয় আর দুচোখ হয়ে ঘন লাল ..পাশাপাশি মুখ দিয়ে গো গো শব্দ আর ফেনা বেরুতে থাকে।

সীমা সুন্দরী,শিক্ষিত,ভদ্র আর সম্পদশালী ঘরের মেয়ে। তার স্বামী তাকে হারাতে চাইবে কেন ?আরো ছ মাস চেষ্টা করেও যখন এই সমস্যা থেকে বের হতে পারে না.. তখন.আলাদা হয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো উপায়ই খোলা থাকে না।


:
কিশোরী বয়েসে আনিকাকে তার মা বলে যে..
কেউ যেন তাকে চুমু না খায় বা কাউকে যেনো শরীরে ধরতে না দেয়..সেরকম কিছু হলে তার পেটে বাচ্চা হয়ে যাবে।

পূর্নাঙ্গ জ্ঞানের অভাব মেয়েটিকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেবে..তা কখনো কল্পনাও করতে পারে নি আনিকার মা।

মধ্যবয়েসী গৃহশিক্ষক একদিন একা পেয়ে অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী আনিকাকে কোলে টেনে নেয,স্তন স্পর্শ করে আর গালে ,কাঁধে চুমু খায়।
আনিকা ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে পালিয়ে যায় নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে এবং তার পেটে বাচ্চা হবে এরকম একটি ভয়ে ফুলের টবে দেয়ার কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করে।

মেয়েটির জানা ছিলো না ..শুধুমাত্র মেয়েদের যৌনাঙ্গে
পুরুষাঙ্গ বা শিশ্ন প্রবেশ করলে যৌনক্রিয়ার ফলে..গর্ভে শিশু ভ্রূন জন্ম নিতে পারে।

শুধুমাত্র যৌনক্রিয়া করলেই যে গর্ভে শিশু ভ্রুন জন্ম নেবে বিষয়টি তা ও নয়।
যৌন-সম্ভোগের পর যদি বীর্য কোনো মেয়ের যোনীতে
স্খলিত হয় এবং সেটি যদি একটি নির্দিষ্ট উর্বর সময় হয়..তাহলেই কেবল মাত্র বীর্যের শুক্রানু যোণীর ডিম্বানুর ভেতরে প্রবেশ করে জীবনের সূচনা করতে পারে।

বলা হয় অল্প বিদ্যা ভয়ংকর।তাই বলা যায় অর্ধ শিক্ষা বা আংশিক শিক্ষা অনেক সময় জীবন নাশী..যেমন হয়েছে কোমল মতী আনিকার ক্ষেত্রে ।


পলাশের গল্পটাই কেন বলি না ?
....

হঠাত করে একদিন ঘুম ভেঙে গেলো তার ভোর চারটায়।
তার পুরুষাঙ্গ থেকে এক ধরনের আঠালো সাদা তরল বের হয়ে এসেছে।
তার লুঙ্গির একটা অংশ ভরে গেছে।
খুব ভয় পেয়ে যায় পলাশ।

এই সমস্যার কথা সে ভুলতেও পারে না বা কাউকে বলতেও পারে না।

তার রুমে একসাথে ঘুমায় তার থেকে ৩ বছরের বড়ো কাজের ছেলেটা।রহমান।

শেষ পর্যন্ত রহমানকে সমস্যাটা বলে ফেলে পলাশ।
রহমান গম্ভীর হয়ে বলে -ভাই জান , এইটা পুরুষ মানুষের অনেক খারাপ একটা রোগ।আফসন তড়াতড়ি কবিরাজেরর কাছে যান।গাছের শিকড় ধুইয়া পানি খাইলে এইটা সাইরা যাইবো। অনেক মর্দা পোলা..যোয়ান মানুষের এই রোগ হয় আর এইটা বেশী বাইরা গেলে আপনের ঐ জায়গাটা পচন শুরু হইবো।

পলাশ অত্যন্ত ভয় পেয়ে যায়। কবিরাজের ঠিকানা সংগ্রহ করে স্কুল পালিয়ে কোচিং সেন্টারের বেতন চুরি করে সে যায় কবিরাজের কাছে।
গোপনে সেবন করে শেকড় বাকর।

কিডনীতে দেখা দেয় তার সমস্যা।আর একটি কিডনী
নষ্ট হয়ে যায় ভুল চিকিতসায়।

যদি ছেলেটি জানতো..মাঝে মাঝে এরকম হওয়া ..ঘুমের ভেতর বীর্যপাত হওয়া জীবনেরই একটি অংশ..তাহলে হয়তো তার কিডনীটি বেঁচে যেত!
এটি নিয়ে খুব ভয়ের কিছু নাই।তবে ..এই বিষয়টি মাত্রারিক্ত হলে যৌন রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া দরকার।

আমাদের বাঙালি সমাজে বিষয়টিকে একটি দোষ বা স্বাস্হ্য সমস্যা হিসেবে দেখা হয় ।
বলা হয়-স্বপ্ন দোষ।


কিন্তু আমি বলে দিতে চাই মেডিকেল সাইন্স একে দোষ বা গুন বলে না। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।


এই বয়েসে অনেক ছেলেরা হস্ত-মৈথুনের আশ্রয় নেয়।
হাতের মুঠো গোল করে পুরুষাঙ্গে উপরে নীচে ঝাকানোকে হস্তমৈথুন বলে ।
অনেকে উঠতি যুবক আবার ধর্মীয় অপরাধবোধ আর ব্যক্তি-জ্ঞানের অ পর্যাপ্ততা থেকে মানসিক ভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হয় এই ঘটনা সম্পাদনের পর।
ক্ষতি টা যত না শারীরিক ,তার চেয়ে হাজার গুন মানসিক।


রক্ষনশীল সমাজের ৯০ ভাগ তরুন এই গোপন আনন্দ করে। নিজের সঙ্গে নিজের মধু ভাগ করে নেয় ।

এই ব্যপারে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন যাই হোক না কেন..
আইনগত ভাবে এটি বেআইনি নয়।
এবং মেডিকেল সাইন্স একে দোষ বা গুন বলে না। এটি হতে পারে।

তবে যে কোনো বিষয় মাত্রাতিরিক্ত ক্ষতির কারন হতে পারে।পুরুষাঙ্গের ভেইন গুলো ক্ষতিগ্রস্হ হতে পারে।

তবে..এরুপ কর্মকান্ডে অতি উতসাহে এবং অতি সুখ,আনন্দ,রোমাঞ্চ লাভের প্রত্যাশায় জোকের তেল বা কোনরুপ মালিশ বা ইয়াবা বা ভায়াগ্রা ব্যবহার করা অনুচিত।সমূহ সমস্যার উদ্ভব ঘটতে পারে।


অনেক মেয়ে মিনষ্ট্রেশন এর সময় অস্বাস্হ্যকর কাপড় ব্যবহার করেন..যেগুলো থেকে পরবর্তীতে ভাইরাস যোনীর ভেতরে ঢুকে রক্তে প্রবাহিত হতে পারে আর ওভারিয়ল সিস..টিউমার এবং দীর্ঘসূত্রী অ কল্যান হিসেবে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।
তাই পরিচ্ছন্ন আর সচেতন থাকা সুস্থ জীবনের জন্য
একান্ত জরুরী।

সমাজে সমাজে অনেক ব্যবধান ।
বিশেষ করে যৌনতা বিষয়ক চিন্তার ক্ষেত্রে।

হাওয়াই দ্বীপ পুঞ্জে বিবাহ দেবার পূর্বে মেয়েদের সতীচ্ছদ
ছেড়ার জন্য প্রফেশনাল ভাড়া করে।প্রথমবার সংগম করার জন্য সেই পেশাদাররা মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকে।

সৌদি আরব আর মিশরের কিছু কিছু অঞ্চলে মেয়েদের বিবাহ দেবার পর অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে পিতারা অপেক্ষা করেন কখন প্রথমবার -এর প্রমান স্বরুপ শাদা চাদরে লাল ইশারার প্রমান আসবে।
এলেই তারা উল্লাসে ফেটে পড়েন।

কোনো কোনো ধর্মে বিবাহের পর প্রথম সংগমের অধিকার থাকে ধর্মগুরুর। এটিই ধর্মীয় রীতি।তাই নববিবাহিত স্ত্রীকে তুলে দিতে হয় ধর্মগুরুর কাছে।
এটিই তাদের জন্য ধর্মীয় রীতি।

হিন্দু সমাজে মাসতুতো পিসতুতো ভাই বোনদের মধ্যে বিবাহ পূর্ব যৌনতা তো বটেই..এমনকি বিবাহও নিষিদ্ধ। যা আবার মুসলিম সমাজে নয় ।

পশ্চিমা সমাজে যৌনতার সম্পর্কটি ধর্ম বা সমাজ নিয়ন্ত্রন করে না। এই বিষয়টি দুজনের সম্পূর্ন মানসিক বোঝাপড়ার উপর নির্ভরশীল।

মানুষ যখন গোত্রভুক্ত হয়ে বসবাস করতো ..
সমাজ ও সভ্যতা সৃষ্টির গোড়ার দিকে
একজন নারী থাকতো দলীয় প্রধান আর তার অধীনস্থ সকলেই তার সঙ্গে যৌন সম্ভোগে জড়িত হতো।

মুসলিম সমাজ দাসী এবং যুদ্ধবন্দিনীদের সঙ্গে যৌনসম্পর্কের অনুমোদন দেয় ।
কিন্তুু..
মানবিকতার প্রশ্নে আধুনিক সমাজ তা নাকচ করে।
একইভাবে মুসলিম সমাজে স্বামীর ইচ্ছানুযায়ী যখন তখন সংগমে অংশগ্রহন করতে নারী বাধ্য হলেও
মানবাধিকার অনুযায়ী এবং ধর্ষনের প্রচলিত আন্তর্জাতিক সজ্ঞা অনুযায়ী ইচ্ছের বিরুদ্ধে জোর করে
স্ত্রীর সঙ্গেও সংগম করা শাস্তিযোগ্য এবং সেটি ধর্ষন বলেই চিহ্নিত।

সমকামিতা আমাদের সমাজে অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ হলেও কোনো কোনো সমাজ আর কোনো কোনো দেশের নতুন আইন প্রণয়নের মাধ্যমে তাদের অধিকার সংরক্ষণ শুরু হয়েছে।
তবে..
প্রকৃতি বলে.. নারী ও পুরুষ পরষ্পরের জন্য সৃষ্টি হয়েছে।
সেই ধারাকে ভেঙে এই অভিনব বিষয়টি অনেক সমাজেই ভীষনভাবে অগ্রহনযোগ্য আর নিন্দনীয়।

সমাজ ভেদে চিন্তা চেতনার কতো ফারাক !



অনেক মেয়ে রোমাঞ্চ সামলাতে না পেরে আঙুলের সহযোগীতা নিয়ে মাষ্টারভেশন করে..কিন্তু সেই মুহুর্তে ধারালো কিছুর ব্যবহার ..যেমন..পেন্সিল,কলম ইত্যাদির ব্যবহার
পারফরেশন বা ইউট্রাস আলসারসহ নানারকম ঝুকি থেকে যায়।

তাই অপ্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সাবধনতা জরুরী। পরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পেতে হলে।

থাইল্যান্ডের ব্যাংককে পিং পং শো বলে একটা শো হয়-যেখানে মডেল মেয়েরা বোতল এবং ধারালো বিভিন্ন দ্রব্যাদির ব্যবহার পাবলিকলি প্রদর্শন করে।
মনে রাখতে হবে..এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং একই সাথে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে আনন্যাচারাল সেক্সুয়াল বিহেভিয়র।ন্যাচারাল নয় ,এরকম কোনো বিষয় যৌনতার ক্ষেত্রে মনে খুব বেশী কাজ করলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া একান্ত কর্তব্য।
তবে ..এই রকম বিষয়ে পারফেক্ট হচ্ছে ..সাইক্রিয়াটিষ্ট।মনের ডাক্তার।
বিকৃতি এক রকমের মানুষিক রোগ।
তাই একে অবহেলা বা লজ্জায় ঢেকে রাখার চেয়ে সুন্দর জীবনের বৃহত স্বার্থে চিকিতসতের শরনাপন্ন হতে হবে।


বিবাহ পূর্ববর্তী যৌনতা অনেক সময় মেয়েদেরকে অনেক রকম অনাকাঙ্খিত উদ্ভট সমস্যার মুখোমুখি করে।
তার মধ্যে..
১.গর্ভ ধারন
২.অবিশ্বস্ত পুরুষ সঙ্গীর ব্ল্যাকমেইলিং
৩.যৌনবাহিত রোগের সংক্রমন
৪.মানসিক ভাবে ভেঙে পড়া

প্রভৃতি সমস্যার উদ্ভব ঘটায়।
মনে রাখতে হবে..
নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারাটা সব দিক থেকে নিরাপদ।
যেহেতু অনেক সময় আবেগের চূড়ান্ত মুহুর্তে নীতির চেয়ে প্রয়োজন টা এবং আত্মতৃপ্তিটাই বড়ো হয়ে দাড়ায়..সেরকম কিছু হলে .
পরামর্শ হচ্ছে..
সঙ্গী যেনো অবশ্যই বিশ্বস্হ,সচেতন এবং বুদ্ধিধমান বা বুদ্ধিমতী হয়..
নতুবা পরবর্তীতে মুশকিলের কোনো অন্ত থাকবে না।
কনডোম এবং পিল দুটোর সহযোগিতা নিলে পরবর্তী অনেক সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

পরিশেষে বলতে চাই.মুহুর্তের চরম আনন্দ যদি
শান্ত জীবনে টর্নেডো হয়ে সুন্দর জীবনকে ছারখার করে দেয়ার সম্ভাবনা থাকে...
তাহলে তা সে যত আকর্ষনীয় সুখই হোক না কেন..
তা পরিত্যাজ্য ।

0 মন্তব্য(সমূহ):

Post a Comment

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More