Sunday, July 31, 2011

যৌনতার নানা সমস্যা

যৌনতার প্রতি নারী এবং পুরুষের আকর্ষণ একেবারে প্রাকৃতিক নারীর যৌনাতা বিষয়ে অনেকেরই ধারণা যে, নারীর যৌন উপলদ্ধি কেবলমাত্র পুরুষের সংস্পর্শে এলেই বিকশিত হয়। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ একটি ভুল ধারণা নারী বয়ঃপ্রাপ্তির পর থেকেই যৌনতার ব্যাপারে আকাঙিত থাকে। পুরুষের যেমন একটা সুবিধা আছে যে,যৌনমিলনের হাতে খড়ি তার খুব সহজেই করতে পারে,কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে এই ব্যাপাটি সম্ভব হয় না। অধিকাংশ নারী বিয়ের মাধ্যেমে যৌনজীবনে তথা দাম্পত্য জীবনে প্রবেশকরে এবং যৌনতার স্বাদ গ্রহণ করে। মানুষ মাত্রই যৌন জীবনের একটা প্রয়োজন রয়েছে। তবে এই যৌন জীবনের ফলস্বরূপ কেবল মাত্র প্রজননের তাগিদে যৌনতায় অংশ নেয় না। মানুষ জগতের আর দশটা প্রাণীর চাইতে আলাদা এবং উন্নত।প্রজনন ছাড়াও যৌনতার দ্বারা শারীরিক এবং মানসিক অপার আনন্দ নারীর কাম্য হয়ে উঠে। নারীর যৌন জীবনে একটি অবগুন্টিত ভাব রয়েছ তার কারণ নারী ধীরে ধীরে উদগ্রীব হয়ে উঠে।এক্ষেত্রে নারী পুরুষের মতো অতি দ্রুত উত্তেজনায় পৌঁছে যেতে পারে না। বরং নারীর উত্তেজনা আসে ধীরে ধীরে নারীর শরীরে প্রায় সবটুকু যৌন উদ্দীপক। পুরুষের মতো নারী শুধু যৌনাঙ্গে উত্তেজনা ধরে রাখে না। নারীর ঠোঁট, স্তন, নিতম্ব, তলপেট, স্তনবৃন্ত, উরু ইত্যাদি স্থানে চুমু , মৃদু দংশন এবং সোহাগের দ্বারা নারী উত্তেজিত হয়ে উঠে। একে যৌন ক্রীড়া বলে। যৌনক্রীড়া যৌনমিলনের আনন্দকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। বিয়ের ফলে একজন নারী যৌন জীবনে পদার্পণ করে। বিয়ে হচ্ছে একটি সমাজিক বন্ধন। একজন পুরুষ এবং একজন নারী একত্রে সহাবস্থানকে বিয়ে বলা হয় নারী জীবনে বিয়ের প্রথম রাত একটি গুরুত্বপূর্ন ঘটনা। অনেক নারী এই রাতটিকে ভয় পায়। বিষেশ করে যারা ধর্মীয় কুসংস্কার দ্বারা আচ্ছন্ন তারা বিয়ের প্রথম রাতে নানা প্রকার অপ্রীতিকর কর্মকান্ড ঘটাতে পারে। আমাদের এই উপমহাদেশের বিয়ের সময় নানা প্রকার অনুষ্ঠানের আড়ম্বর থাকলেও বিয়ের পরবর্তী যৌন জীবনে নানা প্রকার শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই জাতীয় সমস্যাগুলো জেনেটিক বা বংশগত হতে পারে। আবার অনেক সময় এর কারণ নিতান্তই শারীরিক হয়ে থাকে। তবে যৌন জীবনে যে কোনো প্রকার সমস্যাই নারী এবং পুরুষ উভয়কেই ভাবিয়ে তুলতে পারে

0 মন্তব্য(সমূহ):

Post a Comment

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More