This is default featured post 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Friday, October 21, 2011

বিকৃত যৌনতায় মুখে আলসার

যৌনতা মানুষের আদি সহজাত প্রবৃত্তিগুলোর অন্যতম। বিকৃত যৌনতায় মুখ, ঠোঁট, জিহ্বা, যৌনাঙ্গ এবং মলদ্বার ব্যবহƒত হচ্ছে। বিকৃত যৌনতার কারণে মুখে আলসার থেকে শুরু করে শরীরে বিভিন্ন জটিল রোগের বিস্তার লাভ করেছে। মুখের আলসারের চিকিৎসায় ওরোজেনিটাল সেক্স সত্যিই বড় এক চ্যালেঞ্জ। ওরাল সেক্সের ক্ষেত্রে অসাবধানতা এবং অজ্ঞতার জন্য মুখের জটিল রোগ থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিকৃত যৌনতায় কেউ যদি অভ্যস্ত থাকে তা হলে চিকিৎসককে বিষয়টি না জানালে আপনার মুখের আলসারের যথার্থ চিকিৎসা করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। সব চেয়ে ভালো হয় বিকৃত যৌনাচার পরিহার করে স্বাভাবিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত হওয়া।
ওরাল সেক্সের মাধ্যমে যৌনসংক্রমিত রোগ (ঝঞউ) বিস্তার লাভ করে। সব চেয়ে বেশি বিস্তার লাভ করে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস। এ ভাইরাস টাইপ-১ সাধারণত ঠোঁটকে আক্রান্ত করে, যা কোল্ডসোর নামে পরিচিত। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসের মাধ্যমে ফ্যারিনজাইটিস, গলাব্যথাসহ আলসার হতে পারে। আপনার ঠোঁটে যদি কোল্ডসোর থাকে তা হলে আপনার সঙ্গীকে ঠোঁটে চুমু দেয়া থেকে বিরত থাকুন এবং ওরাল সেক্সের কথা তো এক্ষেত্রে চিন্তাই করা যাবে না। ওরাল সেক্সে অংশগ্রহণকারী একজন যদি অন্যজনের সংক্রমণজনিত খোলা আলসারের সংস্পর্শে আসে তা হলে সিফিলিসে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এভাবে সিফিলিসজনিত জিহ্বার আলসার দেখা দিতে পারে। ওরাল সেক্সে অংশগ্রহণকারী দু’জনের একজনের যদি হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস থাকে তা হলে অন্যজনের জন্য তা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। ভাইরাস জেনিটাল ওয়ার্টস বা গোটার সৃষ্টি করে থাকে। ওরাল সেক্সের মাধ্যমে একজন যদি হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস সংক্রমিত অবস্থায় থাকে তা হলে অন্যজনের দেহে তা সংক্রমিত হতে পারে এবং মুখের পাশে বা ভেতরে ওয়ার্টস বা গোটা অর্থাৎ মুখের ভেতরে ভাইরাসের গোটা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে ওরাল সেক্সের অভ্যাসের কথা ডাক্তারকে রোগী অবগত না করলে বা লুকিয়ে গেলে চিকিৎসা করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। দীর্ঘদিন যদি ওরাল সেক্স চলতে থাকে তা হলে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।
ওরো অ্যানাল সেক্স অর্থাৎ মুখ ও পায়ু পথের যৌনতায় সালমোনিলা, শিগেলা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হতে পারে। এর মাধ্যমে মুখে আলসার ছাড়া পেটে ব্যথা এবং ডায়রিয়া হতে পারে। হেপাটাইটিস ‘এ’ ভাইরাস সংক্রমণের মাধ্যমে জন্ডিস ও পেটে ব্যথা হতে পারে। ভাগ্য খারাপ হলে ওরো অ্যানাল সেক্সের মাধ্যমে হেপাটাইটিস ‘এ’ ভাইরাস বিস্তার লাভ করে। ওরাল সেক্স করার সময় যদি রক্ত বের হয় আর সঙ্গীর যদি হেপাটাইটিস ‘সি’ ভাইরাস থাকে তা হলে তা সংক্রমিত হতে পারে। এইডস রোগের ক্ষেত্রেও রক্ত সঞ্চালিত না হলে ওরাল সেক্সের মাধ্যমে বিস্তার লাভের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে ‘বি’ ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। বিভিন্ন প্যারাসাইট ওরো অ্যানাল সেক্সের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। তাই মুখের আলসার প্রতিরোধে ওরাল সেক্স পরিহার করা উচিত।
ডা. মোঃ ফারুক হোসেন
মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
যুগান্তর

আমি কি বিয়ে করতে পারব না?

সেক্স সমস্যা যুবকদের কৌতূহল কি দায়ী
বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে, দোকানে, বাসে, রাসত্মাঘাটে যত রকমের পোস্টার ও লিফলেট চোখে পড়ে তার মধে সেক্স সমস্যা, সেক্সে চিকিৎসার ওষুধ ও চিকিৎসার নাম সংবলিত পোস্টারই বেশি। আর এই সুযোগে বিভিন্ন আপত্তিকর ও সেক্স উত্তেজক লেখা পড়ে উঠতি বয়সের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে প্রবল ঈঁৎরড়ংরঃু তৈরি হবার ফলে অনেকে নিজের সেঙ্ পাওয়ার ঠিক আছে কিনা যাচাই করতে প্রবল আগ্রহের সঙ্গে বিভিন্ন হোটেলে, বান্ধবীর সঙ্গে অথবা পাড়ায় গিয়ে পরীৰা করে তখনই বিপত্তি হয় বৎবপঃরষব ভধরষঁৎব এই শুরু নানা ধরনের টেনশন, বিভিন্ন ধরনের নেগেটিভ চিন্তা-লিঙ্গের সাইজ নিয়ে, ৰমতা নিয়ে, শক্তি নিয়ে, বিয়ে নিয়ে, বাচ্চা হওয়া নিয়ে, বউ থাকবে কিনা, বউর সামনে লজ্জা পেতে হবে কিনা? সোজাকথা অনেক ছেলে বলেই ফেলে আমি বিয়ে করতে পারব কি না?
কারণের মধ্যে :
১. বয়োসন্ধিকালে হসত্মমৈথুনের কারণে শরীর থেকে সমসত্ম শক্তি বের হয়ে যায়, কর্ম ক্ষমতা কমে যায়, শরীর ভেঙ্গে যায়_যৌবনের শুরুতেই শেষ করে দিয়েছে।
২. বিভিন্ন ধরনের পর্নোগ্রাফী
৩. যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট
৪. নেশা দ্রব্য যেমন ফেনসিডিল, ইয়াবা, গাঁজা, হিরোইন, মদ ইত্যাদি।
৫. সেঙ্ সম্পর্কে অজ্ঞতা
৬. বন্ধ-বান্ধবের কাছ থেকে সেঙ্ সংক্রান্ত ভুল তথ্য শিৰা লাভ করা
৭. হাটে-বাজারে ছোট ছোট মাইকিং করে বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর তথ্য শেখানো
৮. শিৰা কারিকুলামে কোন সেক্স এডুকেশন না থাকা।
৯. কিছু অবসেস্ট ধরনের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
১০. নিজের পুরম্নষত্ব যাচাই করতে পাড়ায় গিয়ে ভয়ের কারণে প্রথম প্রথম সমস্যা দেখা যায়। আগেই বির্যপাত হয় অথবা ঠিকমতো গরম হয় না। আর তখনই বিপদ ডেকে আনে যে, আমি বোধহয় ব্যর্থ পুরম্নষ।
লৰণ :
১. রোগীদের অভিযোগ থাকে-প্রস্রাব দিয়ে ক্যালসিয়াম যায়, ধাতু যায়, শরীয় ৰয় হয়ে যায়।
২. কেউ কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যায়, ফিট হয়ে যায়। বার বার মূর্ছা যায়। পরে ইতিহাস নিয়ে জানা গেল যে, তার মাথায় সব সময় লিঙ্গ নিয়ে বিভিন্ন বিভ্রানত্মি মূলক চিনত্মা কাজ করছে।
৩. আবার কারও মধ্যে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা, পেট ব্যথা, মাথা ব্যথা, তলপেটে ব্যথা, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, কিট কিট করে কামড়ায় ইত্যাদি থাকে।
৪. এই সেঙ্ সমস্যা নিয়ে ফকির কবিরাজ এই ডাক্তার ঐ ডাক্তার দেখায়ে ঘুরে বেড়ায়ে সর্বস্বানত্ম হয়েছে।
৫. সেঙ্রে সমস্যার কারণে অনেকে অবসেশনের মতো হয়ে যায়।
৬. এই ভ্রানত্ম ধারণা নিয়ে ধর্ম-কর্ম বাদ দিয়ে সারাৰণ ঘুরে বেড়ায় সমাধানের জন্য। আমি তো ব্যর্থ, আমার দ্বারা কিচ্ছু হবে না।
৭. কেউ কেউ যৌন সংক্রামক রোগ বেঁধে নিয়ে আসে
৮. লিঙ্গ ছোট-বড়, আগা চিকন গোড়া মোটা, এই রকম হাজারো উদ্ভট উদ্ভট চিনত্মা মাথায় আসতে থাকে।
৯. নাইট প্রেসার নিয়ে থাকে হরেক রকম নেগেটিভ চিনত্মা। বির্য যাতে নষ্ট না হয় এই ভয়ে বাবা-মা ছেলেকে বিয়ে করিয়ে দেন।
১০. অনেকে চুপ চাপ থাকে, থম মেরে বসে থাকে কোন কথা বলে না, কাজ করে না, ঘুম হয় না সব কিছুতেই নেগেটিভ চিনত্মা। জীবন নিয়ে, ভবিষ্যত নিয়ে, সংসার নিয়ে ধীরে ধীরে বিষণ্ন্নতার দিকে ধাবিত হয় এবং আত্মহত্যার প্রবণতা নিয়ে আসে।
যদি কোন যুবকের সেঙ্ নিয়ে, বিয়ে নিয়ে টেনশান থাকে তাহলে সাইকিয়াট্রিস্টের দ্বারা চিকিংসা করায়ে বিয়ে করা উচিত।
ডা. মোঃ দেলোয়ার হোসেন
সহকারী অধ্যাপক
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
জনকন্ঠ

Sunday, October 9, 2011

পুরুষ-নারীর কাম ক্রীড়া

যৌনসঙ্গমের সঙ্গে হৃদয়াবেগজনিত ও শারীরিক ব্যাপারগুলো অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে সম্পর্কিত। প্রাক সঙ্গম ভূমিকায় এই উভয় দিকের কথাই বিবেচিত হওয়া উচিত।
 
  হৃদয়াবেগের ক্ষেত্রে ভালোবাসা জানানোর রীতি সঙ্গীদ্বয়ের সাংস্কৃতিক পটভূমিকায় ব্যক্তিগত ইন্দ্রিয়ানুভূতি, মানসিক প্রবণতা এবং সেই বিশেষ মুহূর্তের মনোভাব অবস্থার ওপর নির্ভর করে। বলাবাহুল্য, তার প্রকাশভঙ্গি অসংখ্যরকম হতে পারে সে প্রকাশভঙ্গি একজনের কাছে এক সময়ে উদ্দীপনাময় সেই প্রকাশভঙ্গিই অন্য সময়ে, অন্য একজনের কাছে কুৎসিত বলে মনে হতে পারে। কখনো কখনো দীর্ঘ কাম ক্রীড়ার তুলনায় সামান্য একটা কথা, একটা ভঙ্গি, একটা ইঙ্গিতপূর্ণ রসালো মন্তব্য বা সুগন্ধ অনেক বেশি কার্যকরী হয় আচরণের বাধা-ধরা রীতি পদ্ধতি বা নিয়ম-কানুন আগে থাকতে বলা সম্ভবও নয়,বাঞ্ছনীয়ও নয়, মানব সম্পর্কের এই অন্তরঙ্গ ব্যাপারে ব্যক্তিগত স্বতঃস্ফূর্তি বা নৈপুণ্য এবং সেই সঙ্গে পারস্পরিক অনুভূতি ও অভিযোজনের ওপরই প্রধানত নির্ভর করা উচিত সূক্ষ্ম আবেগপ্রবণ ভঙ্গি, প্রবল যৌনলিপ্সা জাগাবার পক্ষে যথেষ্ট, তবে যৌনমিলনের আগে অনেক সময়ে প্রত্যক্ষ শারীরিক উদ্দীপনা সৃষ্টি করাটা বাঞ্ছনীয়। প্রত্যক্ষ শারীরিক উদ্দীপনা বলতে বোঝায় স্পর্শ, চুম্বন, দংশন, লেহন, আলিঙ্গন, মর্দন, ঘর্ষণ। পুরুষের কামস্থান মোটামুটি একটা জায়গায় অবস্থিত কিন্তু নারীর কামস্থান সারা শরীর জুড়ে বিসতৃত ও ছড়ানো-ছিটানো। অনুকূল মানসিক অবস্থায় দেহের যে কোনো অংশের স্পর্শন ঘটলেই যৌন উদ্দীপনা জাগরিত হয়, ম্যান্টিগাজা যৌন প্রেমকে, উচ্চতর স্পর্শেন্দ্রিয়ের চাঞ্চল্য বলে অভিহিত করেছেন ঠোঁট, ঘাড়, কাঁধ, গলা, কান, কানের লতি, কানের নিম্নাংশ, স্তন, স্তন বোঁটা, এরিওলা, স্তন ভাঁজ, স্তনের চূড়া এগুলো বিশেষভাবে স্পর্শকাতর এবং এসব অঞ্চলে হাত বোলালে বা চুমো দিলে, হাল্কা কামড় দিলে, লেহন করলে অনেক সময় প্রবল যৌন উদ্দীপনা জাগে। বিবাহের গোড়ার দিকে জননেন্দ্রিয়ের প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের চেয়ে সাধারণভাবে দৈহিক সংস্পর্শের দ্বারাই নারীরা বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠে স্বাভাবিক লজ্জাশীলতা ও সংকোচ ক্রমে ক্রমে কেটে যাওয়ার পরই জনন প্রদেশের প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে যৌন উদ্দীপনার উদ্রেক করে।

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More