This is default featured post 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Sunday, September 29, 2013

পুরুষত্বহীন সমস্যা মোকাবিলায় নারীর ভূমিকা


পুরুষত্বহীন সমস্যা মোকাবিলায় নারীর ভূমিকাপুরুষত্বহীনতা হলো পুরুষের জীবনের একটি জটিল যৌন সমস্যা। একে জটিল বলার কারণ এটি পুরুষকে যৌনমিলন থেকে বিচ্যুত করে ফেলে। যখন কোনো পুরুষের লিঙ্গ সময় মত অর্থাৎ যৌনমিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠে না তখন তাকে ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে। এর ফলে লিঙ্গ সঠিক মাত্রায় যৌনমিলনের জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠেনা। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যাবহার দ্বারা ইদানীং পুরুষত্বহীন তার সমস্যার সমাধান শুরু হয়েছে। শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতার কারণ মানসিক এবং ১০ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষের পুরুষত্বহীন তার জন্য শারীরিক নানা কারণ দায়ী থাকে। পুরুষত্বহীনতা প্রাথমিক স্তরের এবং চূড়ান্ত মাত্রার হতে পারে। প্রাথমিক স্তরের পুরুষত্বহীনতার জন্যে লিঙ্গ খুব বেশি মাত্রায় উত্তেজিত হয় না এবং উত্তেজনার কিছুক্ষণ পরেই লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। আর চূড়ান্ত মাত্রার পুরুষত্বহীনতা হলো লিঙ্গের একেবারে অসাড় অবস্থা।
প্রাথমিক পুরুষত্বহীনতা
কোনো পুরুষের প্রাথমিক পুরুষত্বহীনতা হবে তা আগে থেকে বলা যায় না। আবার কেউ অন্যকে শেখাতে পারে না লিঙ্গ উত্থানের বিষয়টি। লিঙ্গের উত্থান একটি প্রাকৃতিক অবস্থা। রেসপিরেটোরী, সারকুলেটরী এবং স্নায়ুবিক কারণে লিঙ্গ উত্থিত হয়। কিন্ত আসল কারণটি হলো প্রাকৃতিক। তবে অনেক ক্ষেত্রে যৌন মনোদৈহিক সামাজিক কারণেও অনেকের পুরুষত্বহীনতা হতে পারে। যে কারণগুলো পুরুষত্বহীনতার জন্য স্বাভাবিকভাবে দায়ী সেগুলো হলো-
কঠিন ধর্মীয় বিশ্বাস।
যৌনতার জন্য প্রচুর শক্তি না থাকা।
মাতৃত্বের কঠিন চাপ।
সমকামিতা পছন্দ করা।
নারীদেরকে ঘৃণা করা।
পতিতার সাথে সঙ্গমে ব্যর্থ হওয়ার পরে মনে পাপ বোধের সৃষ্টি।
চিকিৎসা
প্রায়শই পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় এবং রোগের কারণ ধরতে না পারলে চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রলম্বিত হতে পারে। যৌন বিশেষজ্ঞ মাস্টার এবং জনসনের মতে যৌন সঙ্গিনী বদলের ফলেও অনেক সময় এ রোগের সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে। নারীর উচিত পুরুষকে এব্যাপারে সাহায্য করা। স্ত্রীর উচিত স্বামীকে সাহায্য করা। নৈতিক, সামাজিক, আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসায় বর্তমানে যে বিষয়গুলো গ্রহণ করা হয় সেগুলো হলো-
যৌনতার পরিপূর্ণ শিক্ষাদান।
সাইকোথেরাপি।
রোগীকে হস্তমৈথুনের দ্বারা তার লিঙ্গের দৃঢ়তা বাড়ানো।
দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রোগীকে এ্যাংজিওলিটিক্স দেয়া।
নিচু মাত্রার ৫০ গ্রাম টেস্টোস্টেরন ইনজেকশন সপ্তাহে তিনবার দেয়া।
যদি রোগীর কেবলমাত্র উত্থানজনিত সমস্যা হয় তবে রোগীকে নগ্ন নারীর সামনে উপস্থিত করা। এক্ষেত্রে পতিতাদের সাহায্য নেয়া যেতে পারে।
পেপাভেরিন ইনজেকশন লিঙ্গের দৃঢ়তা বাড়াতে পারে।
রোগীর জন্য সামাজিকতার প্রয়োজন।
যৌন উদ্দীপক গ্রন্থ্থ পড়া উচিত।
চূড়ান্ত মাত্রার পুরুষত্বহীনতা
অনেক পুরুষের পুরুষত্বহীনতা সাময়িক। দেখা যায় যে খুব বেশি মাত্রায় উদ্বিগ্ন থাকলে বা কোনো কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকলে যৌনমিলনের সময় পুরুষ তার যৌন উত্তেজনা হারাতে পারে। আবার খুব বেশি মাত্রায় এলকোহল সেবনের ফলেও পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা নষ্ট হয়ে যায়। সাইকোজেনিক অথবা অর্গানিক নানা কারণে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হতে পারে। মনোদৈহিক যে যে কারণে পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হতে পারে -
১. দাম্পত্য সমস্যা।
২. ধর্মীয় কুসংস্কার।
৩. কঠিনভাবে পিতা বা মাতার অনুশাসনের নিয়ন্তণে থাকা।
৪. পূর্বের যৌন অক্ষমতার জন্য পাপূবোধ।
৫. অকাল বীর্যপাত।
৬. যৌনতার ব্যাপারে অনাগ্রহ।
৭. যৌনমিলনে সফলতা আসবে কিনা এই নিয়ে ভয় এবং দুশ্চিন্তা।
অর্গানিক কারণে সৃষ্ট পুরুষত্বহীনতা-
১. এনাটোমিকাল
= বড় হাইড্রোসেল
= টেস্টিকুলার ফাইব্রোসিস
২. কার্ডিওরেসপেরেটোরী
= এনজিনা
= মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন
৩. জেনিটো ইউরিনারী
= ফাইমোসিস
= প্রিয়াপিজম
= প্রোসটাটিটিস
= ইউরেথ্রিটিস
= প্রোসটাটেকটমী
৪. এন্ড্রোক্রাইনাল
= ডায়াবেটিস
= থাইরোটক্সিকোসিস
= স্থলতা
= ইনফ্যান্টালিজম
= ক্যাসট্রেশন
= এক্রোমেগালি
৫. নিউরোলজিক্যাল
= মাল্টিপোল সিরোসিস
= অপুষ্টি
= পারকিনসন্স অসুখ
= টেমপোরাল লবের সমস্যা
= সপাইনাল কর্ডের আঘাত
= ই সি টি
৬. ইনফেকশন
= টিউবারকিলোসিস
= গনোরিয়া
= মাম্পস
৭. ড্রাগ নির্ভরতা
= এলকোহল সেবন
= স্নায়ু শিথিলকারী ওষুধ
= এন্টিহাইপারটেনসিভ ওষুধ
= সাইকোট্রপিকস ওষুধ। যেমন - ইমিপ্রামিন
= ডিউরেটিক্স। যেমন - রেজারপাইন
রোগ নির্ণয়
যে কোনো ধরনের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসার জন্য তার রোগ নির্ণয়ের প্রয়োজন রয়েছে। ডাক্তারকে জানতে হয় পুরুষের ক্রমাগত যৌন সমস্যা কেন সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মনোদৈহিক কারণের চাপ শরীরের উপর এসে পড়ে এবং এই জন্য পুরুষ উত্থান সমস্যায় ভোগে। রোগ নির্ণয়ের জন্য ডাক্তারকে যে বিষয়গুলো জানতে হয় -
১. রোগীর পারিবারিক ডাক্তারী ইতিহাস।
২. রোগীর ব্যক্তিগত ডাক্তারী ইতিহাস।
৩. রোগীর শারীরিক পরীক্ষা।
৪. রোগীর লিঙ্গ পরীক্ষা।
৫. ল্যাবটেস্ট।
৬. মিনেন সোটা মালটিফেজিক পারসোনালিটি ইনভেনটোরী।
রোগীর পারিবারিক ডাক্তারী ইতিহাস এবং রোগীর ব্যক্তিগত ডাক্তারী ইতিহাস জানা এই জন্য জরুরি যে এতে করে রোগ নির্ণয় করা সুবিধা হয়। ডাক্তার বুঝতে পারেন পুরুষত্বহীনতার এই সমস্যাটির কারণ শারীরিক নয় মানসিক। অনেক ক্ষেত্রে অতিরিক্ত এলকোহল সেবনজনিত কারণে পুরুষের পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয় এবং এটি স্থায়ী সমস্যার সৃষ্টি করে। অনেকে আবার যৌনতার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলে এবং অনেকের অকাল বীর্যপাতের সমস্যা দেখা দিতে পারে। রোগীর শারীরিক পরীক্ষা নীরিক্ষার মধ্যে প্রধান বিবেচ্য বিষয় থাকে তার রেসপিরেটোরী এবং কার্ডিওভাসকুলার ঠিক মত কাজ করছে কিনা তা লক্ষ্য করা। এছাড়াও স্নায় এবং তলপেট ব্যবস্থা কতটুকু সুস্থ আছে এটিও ডাক্তারদেকে জানতে হয়। লিঙ্গ পরীক্ষার সময় ডাক্তার যে বিষয়গুলো লক্ষ্য করেন -
প্রিপিউজ- ফাইমোসিসের জন্য
মত্রনালীর মুখ-স্টেনোসিসের জন্য
অন্ডথলি- হাইড্রোসেলের জন্য
করপরা কেভারনোসা-যে কোনো প্রকার ফাইব্রোসিসের জন্য
ল্যাবরেটরী টেস্ট
ল্যাবরেটরীতে ডাক্তার রোগীর বিভিন্ন শারীরিক বিষয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে থাকেন। এতে করে দ্রুত সমস্যা নির্ণয় করা সহজ হয়। ল্যাবরেটরিতে পুরুষত্বহীনতার জন্য যে সমস্ত টেস্ট করানো হয় সেগুলো হলো -
সিবিসি
ইএসআর
মত্র পরীক্ষা
লিভারের এনজাইম পরীক্ষা
বীর্য পরীক্ষা
থুথু পরীক্ষা
এসএম এ ১২
টেস্টোস্টেরন স্তর পরীক্ষা
প্রেল্যাকটিন স্তর পরীক্ষা
পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা
পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসার ব্যাপারে অধিকাংশ পরামর্শ এসেছে মাস্টার এবং জনসনের কাছ থেকে। তারা তিনটি বিষয়ে প্রাথমিকভাবে গবেষণা করে থাকেন যে, কেন একজন পুরুষ পুরুষত্বহীনতায় ভোগে। এই তিনটি কারণকে বিশেস্নষণ করে তারা এমন কিছু কৌশল এবং পদ্ধতির কথা বলেন যাতে করে পুরুষত্বহীনতা সমস্যা কাটানো যায়। তাদের গবেষণার বিষয় তিনটি হলো -
১. যৌনতার ব্যাপারে পুরুষ এবং নারীর ভ্রান্ত ধারণা।
২. পুরুষের পুরনো চিন্তা ভাবনা এবং উঁচু মাত্রার শারীরিক এবং মনোদৈহিক চাপ। বিশেষ করে স্বামী স্ত্রীর মধ্যকার যৌনতার ব্যাপারে আলোচনা কম হওয়া। মনে রাখা উচিত স্বামী স্ত্রীর মধ্যকার যৌন আলোচনা যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে পারে।
৩. পুরুষত্বহীন পুরুষের মানসিক চাপ বেশি থাকে সেই কারণে স্ত্রীর বা যৌন সঙ্গিনীর উচিত তাকে আশ্বস্ত করা যে এটি কোনো রোগ নয়।
মাস্টার এবং জনসনের পুরুষত্বহীনতার ব্যাপারে দেয়া পরামর্শগুলো হলো-
যৌন সঙ্গী এবং সঙ্গিনীর মধ্যে খোলামেলা যৌন আলোচনা করা উচিত। এটি পরসপরের যৌনানুভূতিকে চাঙ্গা করতে পারে এবং পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা সৃষ্টি করে।
যৌনতার ব্যাপারে কোনো প্রকার ভ্রান্ত ধারণা পোষন করা উচিত নয়। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই উচিত যৌনতার ব্যাপারে একজন অন্যজনকে সাহায্য করা। এর ফলে যৌন অনুভূতি এবং পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা তৈরি হতে পারে।
যদি নারী বা পুরুরো যে কারো একজনের যৌনতার ব্যাপারে কোনো প্রকার সন্দেহ, ভয় ভীতি বা দুশ্চিন্তা কাজ করে তাহলে সাথে সাথে তা ডাক্তারকে জানানো উচিত। অনেক নারী যৌনতার ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা খুব পছন্দ করে। হয়তো তার যৌন সঙ্গ বা স্বামী ওরাল সেক্স পছন্দ করছে অথচ নারী সেটি পছন্দ করছে না। এতে করে উভয়ের যৌন অনুভূতির মধ্যে একটা পার্থক্য তৈরি হতে পারে। এ ব্যাপারটির দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
পরসপরের সাথে গভীর স্পর্শের সম্পর্ক থাকা উচিত ।
পুরুষের যদি উত্তেজনা কম থাকে সে ক্ষেত্রে নারীর উচিত পুরুষকে উত্তেজিত করে তোলা। নারী বিভিন্ন ভাবে পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলতে পারে। বিশেষ করে নারী তার স্তন, স্তনবৃন্ত, ক্লাইটোরিস ইত্যাদি উত্তেজক শারীরিক অংশের স্তপর্শ দ্বারা পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলতে পারে।
পুরুষত্বহীনতা সমস্যা মোকাবেলায় নারীর ভমিকা রয়েছে খুব বেশি। নারী পুরুষকে বিভিন্নভাবে উত্তেজিত করে আবার তাকে শিথিল করে তার লিঙ্গের দৃঢ়তা বাড়াতে পারে। স্ত্রী দিনে অন্তত তিন চার বার স্বামীর লিঙ্গের দৃঢ়তা বাড়াতে এ কাজটি করতে পারে।
লিঙ্গের উত্তেজনা দীর্ঘক্ষণ ধরে না রেখে পুরুষের উচিত একবার লিঙ্গ শিথিল করে আবার লিঙ্গের উত্তেজনা তৈরি করা। এতে করে পুরুষত্বহীনতার সমস্যা কিছুটা কমতে পারে।

সেক্স সম্পর্কে যা যা জানা দরকার

সেক্স সম্পর্কে যা যা জানা দরকারসেক্স সম্পর্কে জানা মানেই হচ্ছে নিজের সম্পর্কে জানা। অথচ লজ্জা বা আড়ষ্ঠতার কারণে অনেকেই সেক্স নিয়ে খুব একটা ভাল ধারণারাখেন না। ফলে ব্যক্তিগত যৌনজীবন হয়ে পড়ে একঘেয়েমীপূর্ণ এবং বৈচিত্র্যহীন।আবার অজ্ঞতার কারণে বিভিন্ন রকম যৌন সমস্যায় পতিত হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এসব সমস্যা থেকে উত্তীর্ণ হতে সেক্স সিক্রেট জানাটা গুরুত্বপূর্ণ।
১) প্রশ্নঃ কারো শরীর দেখে কি সেক্সচুয়াল সক্ষমতা বোঝা সম্ভব?

উত্তরঃ না।
২) প্রশ্নঃ অনেক দূরে থাকা প্রিয়জনের সাথে ফোন সেক্স করতে চান অথচ বলতে লজ্জা পাচ্ছেনলজ্জা ভাঙ্গাবেন কীভাবে?

উত্তরঃ প্রথমে তাকে মজার মজার এসএমএস পাঠান। দেখবেন আস্তে আস্তে ইজি হয়ে যাবেন তার সাথে।
৩) প্রশ্নঃ পানির নিচে কনডম কতটা কার্যকর?

উত্তরঃ তা এখনো পরীক্ষা করা হয়নি তাই বিশ্বস্ততার স্বার্থে সতর্ক হওয়া উচিত।
৪) প্রশ্নঃ যদি পার্টনার আপনার চেয়ে অনেক বেশি লম্বা হয় তবে শারীরিক সম্পর্ক করার ক্ষেত্রে কি করবেন।

উত্তরঃ এমন স্থান এবং আসন নির্বাচন করা উচিত যেখানে আপনি স্পিড কন্ট্রোল করতে পারবেন। যেমন মেয়ে পার্টনার উপরে থাকা।
৫) প্রশ্নঃ ব্লো জব এর সময় অনেকেই দাঁত ব্যবহার করেআপনি কতটা জানেন।

উত্তরঃ খুব কম সংখ্যক যুগলই এমনটা করে থাকে। তবে ব্লো জবের সময় এটা করতে চাইলে অবশ্যই পার্টনারকে জিজ্ঞাস করে নিবেন।
৬) প্রশ্নঃ প্রিয়জনের সঙ্গে যখন যৌন উত্তেজনা চরমে তখন সে আপনাকে কিছুই করতে দেয়না। এখানে কি ভুলবোঝাবুঝির অবকাশ আছে?

উত্তরঃ এটা সকলের ক্ষেত্রে হয়না ।
৭) প্রশ্নঃ পুরুষের কমন ফ্যান্টাসি কী?

উত্তরঃ একাধিক নারীর সঙ্গে সমানতালে সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া।
৮) প্রশ্নঃ উত্তেজনার সময় পুরুষের বিশেষ অঙ্গ কিছুটাবেঁকে যাযএতে কি উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ আছে?

উত্তরঃ মাঝে মাঝে বেঁকে যাওয়া সাধারণ ঘটনা। তবে আঘাত জনিত কারণে ঘটলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
৯) প্রশ্নঃ পিরিয়ড-এর সময় রুক্ষ্ম এবং শুষ্ক অনুভূতি হওয়ার কারণ কী?

উত্তরঃ কারণ ঐ সময় গর্ভ সঞ্চার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।
১০) প্রশ্নঃ সেক্স নিয়ে ভাবলে কি মেয়েদের অরগাজম হয়?
উত্তরঃ এটা মাত্র ২ শতাংশ নারীর হয় এবং তারা অবশ্যই ভাগ্যবতী

পুরুষের স্পার্মের মান উন্নত করে যে ৬টি খাবার!

আজকাল বাড়ির খাবারের চাইতে বাইরের ফাস্ট ফুড আর তেলে ভাজা খাবারের প্রতি সবার আকর্ষণ একটু বেশিই বেড়ে গেছে। বাইরের খাবার, বিশ্রামের অভাব, খাবারের ভেজাল, ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি নানান কারণে পুরুষের স্পার্মের গুনাগুণ কমে গেছে অনেকটাই। তাই আগের তুলনায় পুরুষের বন্ধ্যাত্বের হারও বাড়ছে। কোমল পানীয়ের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তিও স্পার্মের গুনাগুণ নষ্ট হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। স্পার্মের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে এবং এর গুনাগুণ বাড়িয়ে তুলতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সচেতনতা। আসুন দেখে নেয়া যাক স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ায় এমন ৬টি খাবারের তালিকা।

ডার্ক চকোলেট

চকোলেট ভালোবাসেন? তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো ডার্ক চকোলেট স্পার্মের পরিমাণ বাড়ায় এবং গুনাগুণ বৃদ্ধি করে। ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা যৌন উদ্দিপনা বৃদ্ধি করতে ভুমিকা রাখে। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে আছে L-Arginine HCL ও অ্যামিনো এসিড। এই উপাদানগুলো স্পার্মের সংখ্যা এবং পরিমাণ বৃদ্ধি করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে যে সব পুরুষ নিয়মিত অল্প করে হলেও ডার্ক চকোলেট খায় তাদের যৌন ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় বেশি।

গরুর মাংস

কি অবাক হচ্ছেন? গরুর মাংসে আছে প্রচুর পরিমাণে জিংক। জিংক যৌন উদ্দীপনা কমানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন কে এস্ট্রোজনে রূপান্তরিত করতে বাঁধা দেয়। ফলে যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ঝুঁকির থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাছাড়াও গরুর মাংসে প্রচুর প্রোটিন আছে যা স্পার্মের পরিমাণ ও গুন বৃদ্ধি করে।।

কলা

কলা স্পার্মের পরিমাণ উল্ল্যেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি করে। কলায় বোমেনাইল নামের বিশেষ এক ধরণের এঞ্জাইম আছে যা যৌন উদ্দিপক হরমোন গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও কলায় ভিটামিন বি১, ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি আছে যেগুলো শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং স্পার্ম উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে।

তেল যুক্ত মাছ

হিউমান রিপ্রোডাকশনের একটি গবেষনায় জানা গেছে যে তৈলাক্ত মাছ স্পার্মের গুন বাড়াতে সহায়ক। তৈলাক্ত মাছে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। গবেষনায় যারা ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত মাছ খেয়েছে তাদের স্পার্মের গুনাগুণ ও পরিমাণ যারা খায়নি তাদের তুলনায় বেশি। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের DHA ও EPA ডোপামিনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিকে যৌন উদ্দীপনার অনুভুতি জাগাতে সহায়তা করে।

রসুন

যারা বাবা হতে চাইছেন তাদের জন্য রসুন একটি আদর্শ খাবার। রসুনে আছে সেলেনিয়াম নামক একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা স্পার্মের সক্রিয়তা বাড়ায়। এছাড়াও রসুনে আরো আছে আলিকিন যা যৌনাঙ্গের রক্তচলাচল বৃদ্ধি করে উদ্দিপনা সৃষ্টি করে এবং স্পার্মের পরিমাণ বাড়ায়।

কালজিরা

কালোজিরা বা নাইজেলা সিডে ১৫টি অ্যামোইনো এসিড আছে। এছাড়াও কালোজিরায় ২১ শতাংশ প্রোটিন রয়েছে ও ৩৮ শতাংশ শর্করা আছে। নিয়মিত কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ে।

Saturday, September 28, 2013

চিরস্থায়ী যৌন উত্তেজনার এক ভয়াবহ রোগ!

যৌনতায় অরগ্যাজম বা রাগমোচন সব নারীরই একটি অতি কাম্য বিষয়। এটি ছাড়া যে কখনই যৌন পরিতৃপ্তি পাওয়া সম্ভব না তা কমবেশি সবারই জানা। অনেক নারীরই আবার এই অতৃপ্তির জন্য আক্ষেপের সীমা নেই। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নারীদের এই অতৃপ্তির কারণ হয় তাদের স্বামী বা পুরুষ সঙ্গীটি। আমাদের উন্নয়নশীল দেশের রক্ষণশীল সমাজব্যাবস্থায় নারীর যৌনতার বিষয়টিকে এখনও একটি অস্বস্তিকর বা অধিকাংশ ক্ষেত্রে অশ্লীল বিষয় হিসেবে এড়িয়ে যাওয়া হয়। অনেক সচেতন নারী এ ব্যাপারে সোচ্চার হতে চাইলেও পারিপার্শিক পরিস্থিতি তার কন্ঠ অবরুদ্ধ করে দেয় প্রায় সব সময়েই। বলাই বাহুল্য এতে করে কোন লাভ তো হচ্ছেই না বরং নানা সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের মত ঘটনা ঘটছে প্রতি নিয়ত। পশ্চিমা বিশ্বে নারীরা আমাদের দেশের নারীদের মত দুর্দশাগ্রস্ত নয়। সে দেশের নারীরা নিজেদের সকল অধিকার ও যৌনতা সম্পর্কেও সতর্ক ও সোচ্চার। তবে ফ্লোরিডার স্প্রিং হিল নিবাসী গ্রেটচেন মোলানেন ততটা প্রচার উন্মুখ ছিলেন না তার এক বিশেষ যৌন অস্বাভাবিকতার বিষয়ে! গ্রেটচেন এক বিশেষ শারীরবৃত্তিয় অবস্থার স্বীকার ছিলেন যার ফলশ্রুতিতে তার যৌন উত্তেজনা ছিল চিরস্থায়ী, এর নাম দেয়া হয় Persistent Genital Arousal Disorder (PGAD).
দিনে ৫০ বার অরগ্যাসম অনেকের কাছে হয়ত যৌন ফ্যান্টাসি, কিন্তু বাস্তব জীবনে তা কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা জানতেন গ্রেটচেন। মাত্র ২৩ বছর বয়েসে একদিন হঠাৎ করেই সুইচ অন হবার মত মারাত্মকভাবে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন গ্রেটচেন। গ্রেটচেন তার এক সাক্ষাতকারে বলেন,”এই উত্তেজনার কোন শেষ নেই, এটি কখনও থামে না,একটি অরগ্যাসম আপনার মাঝে আরেকটি অরগ্যাসমের জন্য প্রচন্ড কামনার তৈরি করবে যেন তা অনেক আগে থেকেই তৈরি হয়ে আছে, এবং তারপর আরেকটা, আর এভাবেই চলতেই থাকবে! মানে আমার সবচেয়ে বাজে রাতে এভাবে ৫০ বার একটানা ঘটে! আমি পানি খাবার জন্য পর্যন্ত একটু থামতে পারিনি! আমার সারা গায়ে ব্যাথা করছিল,ঘামে ভিজে গিয়েছিল দেহের প্রতিটি অংশ!”
এই অদ্ভুত রোগের কারণে গ্রেটচেনের শরীর কখনও স্বাভাবিক অবস্থায় থাকত না, তিনি সার্বোক্ষণিক প্রবলভাবে কামার্ত অনুভব করতেন কোন কারণ ছাড়াই। এই বিচিত্র রোগের কারণে কোন পুরুষের সাথে তার পক্ষে স্বাভাবিক সম্পর্ক রাখা সম্ভব ছিল না, কোন কাজ তিনি মনোযোগ দিয়ে করতে পারতেন না ফলে তার চাকরি করাও সম্ভব হয়ে ওঠে নি। তাকে তার এই রোগের কারণে সরকারিভাবে অক্ষমতা ভাতা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি এক আত্মমর্যাদাপূর্ণ নারী হওয়ায় এই ভাতা নিতে অস্বীকৃতি জানান। তার প্রেমিক তাকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতেন এবং তার পাশে থাকতেন কিন্তু তাদের যৌনজীবন ছিল অনেক যন্ত্রনাময়। নিজের এই দুর্দশা কাটিয়ে উঠতে তিনি একবার ঘন্টাব্যাপী হস্তমৈথুন করেন, তবে সাময়িক আনন্দ মুহুর্তেই উবে যায় যখন তিনি একটু পরেই আবারো আগের মতই উত্তেজিত হয়ে পড়েন! তবে গ্রেটচেন এই পথ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন কারণ ধর্মীয় মূল্যবোধ তার ভেতরে যথেষ্ট পরিমানে ছিল।
গ্রেটচেন তার এই অবস্থার কথা কারও সাথে আলাপ করতে চাইতেন না। এমনকি পুরো ২ সপ্তাহ তিনি কোন ডাক্তারের কাছেও যান নি। রোগাক্রান্ত হওয়ার পর ১৬ বছরে তিনি বেশ কয়েকবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। তার ডাক্তাররা তার এই অবস্থা থেকে নিষ্কৃতি প্রদানের কোন কার্জকর উপায় বাতলে দিতে পারেন নি। তারা তাকে দুগ্ধস্নান ও বরফের ব্যাগ ব্যাবহার করার পরামর্শ দেন,কিন্তু তাতে কোন ভাল ফল পাওয়া যায় নি। PGAD-এর ক্ষেত্রে যৌনমিলন বা অন্যান্য যৌন কর্মকান্ডের মাধ্যমে অরগ্যাজমের পরেও যৌন উত্তেজনা ঘন্টার পর ঘন্টা এমনকি দিনব্যাপী স্থায়ী হতে পারে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অবসন্নতারোধী (antidepressants) ও খিঁচুনীরোধী (anticonvulsants) ঔষধের এমনকি বোটক্স (Botox- Botulinum Toxinএর সংক্ষিপ্ত রূপ, বটুলামিন নামক ব্যাক্টেরিয়ার দ্বারা সৃষ্ট মারাত্মক বিষ বা টক্সিন দ্বারা এটি তৈরি হয়) ইঞ্জেকশনের পর্যন্ত পরামর্শও দেয়া হয়, কিন্তু কিছুই কোন দীর্ঘস্থায়ী কার্যকর ভুমিকা রাখতে পারেনা।
PGAD-এর কোন কারণ এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। মাত্র ২০০১ সালে এ রোগ সম্পর্কে প্রথম ধারনা পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের ধারণা স্নায়ুর বৈকল্যতার (Nerve Dysfunction) কারণেই হয়তো এমনটা ঘটে। এখন পর্যন্ত একে কোন রোগ হিসেবেও সেভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয় নি। অনেক ডাক্তার এ রোগ সম্পর্কে কিছুই জানেন না।
ধীরে ধীরে গ্রেটচেন মারাত্মক একা হয়ে পড়েন। অবশেষে তিনি সিদ্ধান্ত নেন এই অভিশপ্ত জীবনের অবসান ঘটানোর! মৃত্যুর আগে তিনি তার জীবনের কঠিন সত্য সবার সামনে তুলে ধরার সিদ্ধান্ত নেন, যাতে করে তার মত কোন অভাগী নারী নিজের জীবনের এই ভয়ঙ্কর পরিণতি নীরবে নিভৃতে বয়ে না বেড়ায় আর এর কোন প্রতিকার খোঁজা সম্ভব হয়। তিনি Tampa bay Times ম্যাগাজিনে তার একটি আত্ম বিবরণী প্রদান করেন।
অবশেষে দীর্ঘ ১৬ বছর এই বিচিত্র মনদৈহিক রোগের সাথে লড়াই করার পর ২০১২ সালের ১লা ডিসেম্বর, মাত্র ৩৯ বছর বয়েসি এই নারী শেষবারের মত আত্মহননের চেষ্টা করে সফল হন আর তার নিজের এই অভিশপ্ত জীবনের অবসান ঘটান।

Thursday, September 26, 2013

বিবাহিত দম্পতিদের জন্য ৭টি গোপন সূত্র

বিবাহিত জীবনে যৌনতা নিয়ে কেন লজ্জ্বা, যখন বিধাতা সঙ্গমকে স্বর্গীয় বন্ধন বলে ঘোষনা দিয়েছেন। আপনার যৌন জীবনের রুটিনে পরিবর্তন আনুন, সঙ্গমকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখুন। আপনার যৌন সঙ্গির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন। যৌনতা কেবল মাত্র পুরুষের কামনাই চরিতার্থ করেনা। নারীরও দৈহিক ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করে। আপনার সংসারে যদি আপনার কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চান তাহলে আপনার সঙ্গীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন। যৌন সঙ্গী আপনার কাছে কিরকম ব্যবহার আশা করে এখানে তেমন কয়েকটি সূত্র দেয়া হলো। তবে অবশ্যই তার প্রতি আপনার ও আপনার প্রতি তার বোঝাপড়া এখানে মূখ্য ভূমিকা পালন করে।
সূত্র-১: মধুর মিলনে সময় নেন দীর্ঘক্ষণ
যখন সঙ্গীর কাছে যাবেন তখন সময় নিয়ে যান। সঙ্গীর দেহের সাথে আপনার দেহের ঊষ্ঞতা উপভোগ করুন দীর্ঘ সময় যাবত। সঙ্গীকে বুঝতে চেষ্টা করুন। এটা এমন নয় যে, আপনি এবং আপনার সঙ্গীকে পরিস্থিতি এমন সম্পর্কে উপনীত করেছে। বরং পরিস্থিতিকে আপনারা নিয়ন্ত্রণ করুন ও সঙ্গীকে ভালবাসুন।
দ্য জয় অব সাইবার সেক্সের লেখক ডেব লেভিন বলেন, “আপনি যখন বিলম্ব করবেন এবং অঙ্গকে বিশ্রাম দিয়ে অনুভূব করার চেষ্টা করবেন। তখন আপনারা একজন আরেকজনের সঙ্গম ও সময় পরিপূর্ণ উপভোগ করতে পারবেন।“
তিনি আরো বলেন, “ এই অনুভূতিটি দীর্ঘস্থায়ী । যখন আপনার সঙ্গী বুঝতে পারবে যে, তার সাথে আপনার মিলন কেবল দৈহিক রোমাঞ্চের জন্যই নয়। তার প্রতি আপনার ভালবাসার বহিপ্রকাশ। তখন আপনার সঙ্গীও আপনার প্রতি অনেক বেশি আন্তরিক হবেন। এবং আপনাকে তিনি অন্য সব কিছু চেয়ে অগ্রাধিকার দিবে, আপনার প্রতি তার আত্মবিশ্বাস ও নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে “

সূত্র-২: হালকা গতির যৌন মিলন
যারা যৌথ পরিবারে বাস করে বা সংসারে অধিক সন্তান থাকে এবং শহুরে জীবনে অল্প জায়গায় বাস করে তাদের জন্য। যৌন মিলন অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে পড়ে। কেননা বিবাহিত দম্পতিরা তাদের নিজেদের জন্য একান্ত কিছু সময় কামনা করে। কিন্তু ঘরে একাধিক মানুষের উপস্থিতি ও স্থানাভাব তাদের এই চাওয়া অনেক সয়ম সফল হয়ে উঠে না। তাই তারা একটু সুযোগের অপেক্ষায় থাকে।
যখনই আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে এমন কোন ইশারা পাবেন তাকে সময় দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনাদের মধ্যে ভালবাসার গভীরতা বাড়বে। অনেক সময়ই আমাদের দেশের মেয়েরা শ্বশুর শ্বাশুড়ীর সাথে বসবাস করতে চায়না। তার একটা মূল কারন কিন্তু এই একান্ত জীবন। কারন প্রতিটা মানুষেরই ব্যক্তিগত জীবন আছে। যেহেতু আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ও পারিবারিক জীবন এতো খোলামেলা নয় তাই আমাদের মেয়েরা অনেক সময় লজ্জ্বার কারণে তার সঙ্গীর ইশারায় সাড়া দেয়না । এতি হিতেবিপরীত হয়। পুরুষ সঙ্গীটি শারীরিক ভাবে তার স্ত্রীর সান্নিধ্য কামনা করলেও সে যখন তাকে পায় না । তখন সে অন্য কোন উপায়ে তার এই শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে চায়। তখন সে হয়তো বা ধর্ষণের মতো অপরাধে জড়িয়ে যেতে পারে। তাই নারী সঙ্গীর উচিত লজ্জ্বা না পেয়ে তাদের অধিকারকে বাস্তবায়ন করা।
সূত্র-৩: সঙ্গীকে মিলনে উদ্ধুদ্ধ করতে মৈথুন করা
আপনি হয়তো বলবেন যে আপনার সঙ্গীর সামনে মৈথুন করার চেয়ে ৫ হাজার মানুষের সামনে বক্তৃতা দেয়া অনেক সহজ। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেশির ভাগ পুরুষেরই পছন্দ তার সঙ্গী যেন তাকে বিভিন্ন ভাবে যৌন অঙ্গভঙ্গীর মাধ্যমে তাকে মিলনের জন্য আহ্বান জানায়। আপনার সঙ্গীর সাথে আপনার সম্পর্ক যেমনই হোক না কেন ? শীতল বা উষ্ঞ। আপনার সঙ্গীকে আপনার প্রতি দূর্বল করার হাতিয়ার হচ্ছে তাকে আপনার সাথে মিলনে উদ্ধুদ্ধ করা। আপনার সাথে মিলনের সাথে সাথেই আপনার প্রতি সব ধরনের ক্রোধ-অভিযোগ সব বিলীন হয়ে যাবে। তাই সূত্রটি কাজে লাগান, সুখী দাম্পত্য জীবনে প্রবেশ করুন।
সূত্র-৪: যৌন উন্মাদনায় সঙ্গীর সাথে সহায়তা করা
কিছু কিছু মানুষ প্রকৃতপক্ষেই স্ত্রী সঙ্গীকে অনেক বেশি যৌন উন্মাদনায় ভাসাতে চায়। তারা তাদের যৌন তৃপ্তির জন্য সঙ্গীর সাথে বিভিন্ন আসনে যৌন সঙ্গম করতে চায়। আমাদের দেশের মেয়েরা যেহেতু অনেক বেশি লাজুক প্রকৃতির তাই তারা অনেক সময় পুরুষ সঙ্গীটিকে বুঝতে পারে না। যৌনতা যেহেতু মানুষের মন ও দেহের একটি প্রাকৃতিক চাহিদা তাই সঙ্গীটি অন্য কোন উপায়ে তার সেই কৌতুহলকে মিটাতে অনেক ক্ষেত্রে খারাপ নারীর সঙ্গ নিতে পারে। এতে আপনার সুখের সংসারে ভয়ংকর বিপদ নেমে আসতে পারে। হয়তো কোন বিপজ্জনক রোগ বহনকারী নারীর সাথে মিলনে পুরুষ সঙ্গীটি কোন মারাত্মক রোগ বহন করে নিয়ে আসতে পারে ।

সূত্র-৫: আত্মসমর্পণ করা যৌনতা
আমাদের সঙ্গীদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকলে যৌন জীবনে তেমন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু দম্পতি যদি হয় আনাড়ী তাহলে পুরুষ সঙ্গীটিকেই দেখা যায় এই কর্মে বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে। নারী সঙ্গীটি এই ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয় থাকে অথবা জোড়াজুড়ি করে আদায় করতে হয়। এমন ক্ষেত্রে উচিত হবে সঙ্গীকে সঙ্গ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক সময় আত্ম সমর্পন করতে হতে পারে।
সূত্র-৬: নারীর সঙ্গীকে সক্রিয় যৌনকাজে সহায়তা করা
আমরা মনে করি যৌনতা একচেটিয়া পুরুষের কামনার বিষয়। কিন্তু সত্যিকার অর্থে পুরুষের মত নারী সঙ্গীরও শারীরিক ও দৈহিক যৌন চাহিদা আছে। নারী সঙ্গীটি যখন উত্তেজিত হবে তখন পুরুষ সঙ্গীটির উচিত তার নারী সঙ্গীর যৌন কাজে সহায়তা করা। এতে আপনার প্রতি তার শ্রদ্ধা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার বিশ্বাসের অমর্যাদা সে কখনোই করবেনা।
সূত্র-৭: আরামদায়ক অবস্থানে যৌন কর্ম করা
যৌন কর্ম প্রাণী জগতের টিকে থাকার এক অমোঘ বিধান। আমাদের টিকে থাকার জন্য ও বংশ বৃদ্ধির জন্য যৌন কর্মের কোন বিকল্প নাই। তাই যৌন বিষয়ক বিষয়গুলোকে এড়িয়ে না গিয়ে আমাদের উচিত আমাদের সঙ্গীর সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলা। যেসব বিষয় সঙ্গীটি পছন্দ করে তা তাকে দেয়া এবং যা অপছন্দ করে তা থেকে বিরত থাকা। এটা মনে করলে ভূল করবেন যে, আপনি বিয়ে করেছেন তাই ঐ নারীর সাথে যে কোন ভাবেই আপনি যৌন আচরন করতে পারেন। এই ধারণা ভূল। আপনার সঙ্গী আপনার নামে নারী নির্যাতনের দায়ে আইনের আশ্রয় নিতে পারে। তাই সঙ্গীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকুন সঙ্গীকে ভালবাসুন। সুখী দাম্পত্য জীবন গড়ে তুলুন।
তাজাখবর

মানব দেহের যৌন স্পর্শকাতর অঙ্গ

নিউরো সায়েন্টিস্টদের গবেষণা্য় দেখা যায়, পায়ের পাতা হচ্ছে শরীরের ৪১টি অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে কম যৌন অনুভূতি সম্পন্ন অঙ্গ। এর ফলে এর আগের নিউরো সায়েন্টিফিক জার্নাল কর্টেক্স ও অবজারভারসহ কয়েকটি সংবাদপত্রের প্রকাশিত একটি গবেষনাকে ভুল প্রমাণিত করেছে। যেখানে পায়ের পাতাকে যৌন অনুভূতিতে যৌনাঙ্গে সাড়া দেয়ার একটি ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণিত করে।
আগে ধারণা্ করা হতো পুরুষের যৌন উত্তেজক অঙ্গ শুধু একটাই আর তাহলো তার পুরুষাঙ্গ। কিন্তু গবেষণায় দেখা যায় নারী দেহের মত পুরুষের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ যৌন উত্তেজনায় বিভিন্নভাবে সাড়া দেয়। বেঙ্গর ইউনিভার্সিটির স্কুল অব সাইকোলজির প্রফেসর অলিভার টার্নবুল অবজার্ভারকে বলেন, “অনেক মানুষ ধারনা করতো যে, নারীর সারা দেহে যৌন উত্তেজনা বিরাজ করে আর পুরুষের যৌন উত্তেজক অঙ্গ কেবল একটি। কিন্তু বিষয়টি একেবারেই তেমন নয়। এটা পুরুষের ক্ষেত্রেও নারী দেহের মত যৌন উত্তেজনায় অঙ্গগুলো সমান সাড়া দেয়। শুধুমাত্র নারীর যৌনতাকে অতিরঞ্জিত করার জন্য একথা বলা হয়ে থাকে।“

বিজ্ঞানীদের মতে, যুক্তরাজ্য ও দক্ষিণ আফ্রিকার ৮০০ লোকের মধ্যে একটি পর্যবেক্ষণে দেখা যায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ও যৌন কামনার পারিপার্শ্বিকতায় এই ফলাফল একই রকম। দেহের সবচেয়ে যৌন উত্তেজক অঙ্গ অবশ্যই যৌনাঙ্গ এরপর ঠোট, কান, উরুর নিচের অংশ, এবং ঘাড়ের অংশ।
বিজ্ঞানীরা বলেন, এই অনুভূতি মানুষের ভিতরে জন্মগত। এটা কোন সংস্কৃতি বা অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে নয়। যা এর আগে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন যে, যৌন অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে মষ্তিষ্ক, যা স্পর্শের মাধ্যমে শরীরে অনুভূতি জাগায়।
তিনি আরো বলেন, আমরা খুঁজে বের করতে চেষ্টা করছি যে, মানুষের ঘাড়ের অংশটা যৌন উত্তেজনায় ব্যাপক সাড়া দেয় কিন্তু একই সেন্সর কপালে থাকা সত্ত্বেও কপাল যৌন অনুভূতিতে কেন সমান সাড়া দেয় না। তাই মষ্তিষ্ক যে যৌন অনুভূতিতে সাড়া দেয় এটা বলা মুশকিল।
না্রী পুরুষের যৌন আবেদনে সবচেয়ে স্পর্শ কাতর অঙ্গগুলো হলো:
পুরুষের দেহের মুখ ও ঠোট ১০ এর মধ্যে ৭
উরুর নিম্নাংশ ১০ এর মধ্যে ৫.৮
গলা বা ঘাড়ের অংশ ৫.৬
তাজাখবর

Thursday, September 19, 2013

নাদিয়া নাসিম চৈতির ভিডিও

Thursday, September 12, 2013

১ লাখ পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক


পোল্যান্ডের নারী পুলিশ সদস্য আনিয়া লিওয়াস্কা ১ লক্ষ পুরুষের সাথে যৌনসম্পর্ক করার মিশনে নেমেছেন। তার বর্তমান বয়স ২১ বছর। মাঝারি গড়নের সুন্দরী সে।
এ ব্যাপারে আনিয়া জানান, ‘আমি গত মাস থেকে এই মিশনে নেমেছি। এ পর্যন্ত আমি ২৮৪ জন পুরুষের সঙ্গে বিছানায় শুয়েছি। আমি একজন পুরুষের সাথে ২০ মিনিট করে ব্যয় করতে চাই।’
আনিয়া এক সাক্ষাতকারে অস্ট্রিয়া টাইমসকে বলেন, ‘ আমি পোল্যান্ড, ইউরোপ এবং সারা পৃথিবী থেকে পুরুষ চাই। তাদের সাথে আমি বিছানায় যাব। আমি ৩টা জিনিসকে ভালবাসি- সেক্স, মজা এবং পুরুষ।’
সূত্র: যুক্তরাজ্যভিত্তিক মেইল অনলাইন ম্যাগাজিন।
ঢাকারিপোর্টটোয়েন্টিফোর.কম/বিকে.
- See more at: http://dhakareport24.com/bichitra/2013/08/31/450#sthash.DnRiG4iE.dpuf

Wednesday, September 11, 2013

একসময় পুরুষাঙ্গে মেরুদন্ড বা হাড় ছিল

পুরুষাঙ্গের ৭টি আদিম রহস্য
গ্রিসের উলঙ্গ ভাস্বর্য বা বাথরুমের সেটে থাকা পোস্টার আমাদের সবারই নজর কাড়ে। এই গ্রহের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সবচেয়ে বেশি গবেষণা হয়েছে যেই অঙ্গটি নিয়ে তা হলো যৌনাঙ্গ। এই অঙ্গটির আকার আকৃতি নিয়ে যত জল্পনা-কল্পনা করিনা কেন, এই অঙ্গটি সম্পর্কে পুরুষ সঙ্গীদের এখনও অনেক গোপন রহস্য প্রকাশ করার আছে যা আমরা জানিনা। যেমন এর ভেতর থাকা হাড় বা এর আদর্শ আকার। পুরুষের যৌনাঙ্গের এই রকম আদিম সাতটি রহস্য নিয়ে আজকের লেখা।
রহস্য সত্য-৭: লিঙ্গের গড় আকার: ২০১৩ সালের সেক্সচুয়াল মেডিসিন জার্নালের ১৬৬১জনের উপর করা এক জরিপে দেখা গেছে উত্থিত যৌনাঙ্গ গড়ে ৫ দশমিক ৫৬ ইঞ্চি বা ১৪ সেমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিন্তু ব্যতিক্রম হলো কারো করো ১.৬ ইঞ্চি (৪ সেমি) থেকে ১০.২ ইঞ্চি (২৬ সেমি) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যৌনাঙ্গের ঋজুতাও সবার সমান নয়। ওরাল সেক্সের পর বা সঙ্গমের পর যারা মেপে দেখেছে যে তাদের ঋজুতা যারা একা যৌন আনন্দ উপভোগ করে তাদের চেয়ে বেশি ঋজু। কারণ লিঙ্গের ঋজুতা নির্ভর করে রক্তচাপের উপর। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপান লিঙ্গকে গড়ে ০.৪ইঞ্চি (১সেমি) পর্যন্ত ছোট করে দিতে পারে।

রহস্য সত্য-৬ :যৌনাঙ্গের আকার: যৌন সঙ্গমে কোন কোন নারীর জন্য লিঙ্গের আকৃতি বিশেষ ভূমিকা রাখে। ২০১২ সালে সেক্সচুয়াল মেডিসিন জার্নালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারী যৌন সঙ্গমে অধিক উত্তেজনা অনুভব করে তাদের জন্য বড় পুরুষাঙ্গ যোনির উত্তেজনায় অধিক আনন্দ দিতে করিৎকর্মা। যদিও এটা পরিস্কার নয় যে, প্রকৃতপক্ষে কেন দীর্ঘ লিঙ্গ নারীদের আনন্দ দেয়-ইউনিভার্সিটি অব দ্য ওয়েস্ট অব স্কটল্যান্ডের মনোবিঞ্জানী ও এই গবেষণাপত্রের সহকারী স্টুয়ার্ট ব্রোডি গবেষণার সময় তথ্য জানান। ২০১৩ সালে ন্যাশনাল অ্যাকাডেমী অব সায়েন্সের এক গবেষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, নারীদের পছন্দের আদর্শ পুরুষাঙ্গ হচ্ছে তার দৈহিক উচ্চতা ও লম্বা পুরুষের জন্য দেহের সাথে সামঞ্জস্য দীর্ঘ লিঙ্গ আকর্ষণীয়।
রহস্য সত্য-৫: ব্যতিক্রম লিঙ্গ: কদাচিৎ কেউ দুইটা লিঙ্গ নিয়ে জন্ম নেয়। ৫ লক্ষ বা ৬ লক্ষে এমন এমন একটা হতে পারে। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক হচ্ছে এর দ্বারা দ্বিগুণ যৌন আনন্দ লাভ সম্ভব নয়। দুইটি লিঙ্গ একই সাথে কর্মক্ষম থাকতে পারেনা বরং এর ফলে কিছু শারীরিক বৈসাদৃশ্য দেখা দেয় যা ঠিক করতে অস্ত্রপাচারের প্রয়োজন হতে পারে। যেসব পুরুষ দুইটি লিঙ্গ নিয়ে জন্মায় তারা এক ধরনের বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হন। তা হলো তাদের কোন একটি লিঙ্গ উত্থিত হলে তা প্রশমিত হতে চার ঘন্টা পর্যন্ত সময় নিতে পারে। এই অবস্থাকে প্রিয়াপ্রিজম (priapism) বলে। সাধারনত: এটা ঘটে শরীরের রক্ত লিঙ্গ থেকে আবার সারা শরীরে ফিরে যাওয়ার জন্য। যদিও এটা রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীদের ক্ষেত্রে বেশী পরিলক্ষিত হয়। এটা একটা জরুরী শারীরিক সমস্যা যা লিঙ্গে মাংসপেশীর চাপের কারণে হয়। এর জন্য দ্রুত চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন।
রহস্য সত্য-৪: লিঙ্গের পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন: পুরুষাঙ্গের বিবর্তনের এক ভয়ঙ্কর অতীত আছে। একসময় পুরুষাঙ্গে মেরুদন্ড বা হাড় ছিল। কিন্তু মানুষ জাতির পুর্বপুরুষেরা তাদের এই কন্টকাকীর্ন অঙ্গটি হারায়। ২০১০ সালের নেচার জার্নালের এক গবেষণা মতে, প্রায় ৭০০ হাজার বছর পূর্বে প্রস্তরযুগ ও আধুনিক মানুষের বিবর্তনের কোন এক সময় তারা এই হাড়যুক্ত লিঙ্গটি হারায়। বিজ্ঞানীরা এখনও পরিস্কার নয় আসলে লিঙ্গের এই হাড়ের কাজটা কি ছিল। কেউ কেউ বলছেন তখন তারা যথেচ্ছা যৌনাচার করতো যেমনটা দেখা যায় ইতর প্রাণীদের মধ্যে। যেমন বিড়ালের হাড়ে লিঙ্গ আছে (টমক্যাটের লিঙ্গে ভয়ঙ্কর মেরুদন্ড বিদ্যমান)। বেশির ভাগ প্রাণীরই মেরুদন্ডের হাড়ের সাথে লিঙ্গের সংযোগ থাকে এটাকে হাড় লিঙ্গ বলে। এটা তাদের দৈহিক গঠনগত কারণে তার সঙ্গীর সাথে মিলনে সহায়তা করে। কিন্তু মানুষ তার অঙ্গটি হারায় এবং যৌন সঙ্গমে লিঙ্গদন্ড প্রস্তুত হওয়ার জন্য শরীরের রক্তচাপের উপর নির্ভর করতে হয়। কিন্তু অন্য প্রাণীদের জন্য এই হাড়টি শরীরের ভিতর থাকে ও এবং মিলনের সময় পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে লিঙ্গকে শক্ত রাখে। এটা একটা রহস্য যে মানুষ কেন তার সেই হাড়টি হারাল। কিন্তু জীববিঞ্জানী রিচার্ড ডাউকিনস বলেন, এটা মানুষ জাতির শারীরিক ও মানসিক গঠনগত কারনে হয়েছে।
রহস্য সত্য-৩: রাতে লিঙ্গের স্বকীয়তা : স্বীকার করুন আর না করুন অবিবাহিত পুরুষদের লিঙ্গ দিনের চেয়ে রাতে বেশি সক্রিয় হয়ে উঠে। বেশির ভাগ পুরুষেরই রাতে তিন থেকে পাঁচ বার লিঙ্গ সজাগ হয় যখন সে কোন রোমান্টিক স্বপ্ন দেখে। রাতে লিঙ্গের এই কার্যকারিতা লিঙ্গকে স্থিতিস্থাপকতা ও কুচে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। কারণ এটা একটা শারীরিক কার্যকারিতা এজন্য অনেক ডাক্তার রোগীকে রাতের লিঙ্গের উত্থান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে যে কোন সমস্যা আছে কিনা।
রহস্য সত্য-২: লিঙ্গাগ্রের চামড়া রহস্য: যখন কোন ছেলে শিশু জন্ম নেয় তখন তার লিঙ্গের আগার চামড়া টুকু তার লিঙ্গকে বহিরাঘাত থেকে রক্ষা করে। তার লিঙ্গের অগ্র চামড়াটুকু মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তার লিঙ্গের টিস্যু থেকেই আবৃত হয়। লিঙ্গের অগ্রচামড়ার ভিতরের অংশটুকু আমাদের চোখ ও মুখের লালার মত একপ্রকার তরল দিয়ে ভরা থাকে যাতে শুকিয়ে না যায়।
রহস্য সত্য-১: যার জন্য যা প্রযোজ্য: আসলে মানুষ জন্মগতভাবে যেসব অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিয়ে জন্মায় তা তার শরীরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ছোট লিঙ্গ বা বড় লিঙ্গ কোন বিষয় নয়। এটা পুরোটাই মানসিক বিষয়। তাই জন্মগতভাবে যা নিয়ে জন্মেছি তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা। তবে কখনই যৌন রোগে লজ্জ্বা পাওয়া ঠিক নয়। কেননা এটা অনেক সময় আমাদের শিশুদের জীবনের ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে। তাই যৌনরোগ থেকে সাবধান থাকা।
ফারুক হোসেন
লাইভ সাইন্স-এর প্রতিবেদন অবলম্বনে
খাসখবর

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More