This is default featured post 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Wednesday, March 28, 2012

পুরুষের যৌনতা নিয়ে কিছু কথাঃ অবশ্য পাঠ্য

যৌনতার নানা সমস্যা থাকলেও সেক্স থেরাপিস্টার ইদানীং নতুন এক সমস্যার ব্যাপকতা দেখতে পাচ্ছেন। এটি হলো যৌনতার ইচ্ছার অভাব এবং পরবর্তীতে শারীরিক সমস্যা। এই ধরনের সমস্যা যেমন যৌন ক্ষুধার অভাব এবং যৌনকর্মের অনীহার বিষয় নিয়ে তারা বর্তমানে বেশ চিন্তিত। নতুন নতুন রোগীদের কেসহিস্ট্রিগুলো প্রায় একই ধরনের হচ্ছে। অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুরুষেরা নিজেদের এই সমস্যা মেটানোর বিভিন্ন উপায় বাতলে দিচ্ছেন নিজেরাই। পরবর্তীতে তারা যৌনসুখ এবং সুখী যৌন জীবন উপভোগ করছে। তবে এই হার খুবই নগণ্য। ধারণা করা হচ্ছে অনুভূতির ব্যাপারে পুরুষেরা খুবই সন্তুষ্ট না হলেও যৌনমিলনে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে।
ইচ্ছা সংক্রান্ত সমস্যা-
দুই ধরনের ইচ্ছা এবং সমস্যা আলোচনায় আসে যেমন-
১. ব্যক্তিগত যৌনতার ক্ষেত্রে। যেমন কোনো পুরুষের একা একা যৌনতার ব্যাপারে অনীহা থাকতে পারে। সেই ক্ষেত্রে এটি হলো ব্যক্তিগত যৌনতার ইচ্ছার অভাব।
২. দম্পতিদের ক্ষেত্রে। দম্পতিদের যে কোনো একজনের বিশেষ করে পুরুষের যৌন ইচ্ছার অভাব। যার ফলে যৌনমিলন সšত্তষ্টজনক হয় না।

উত্থানের ইচ্ছা-
উত্থান সংক্রান্ত ইচ্ছা এবং সমস্যার ব্যাপারে পাশ্চাত্যে নানা গভেষণা চলছে। চারটি মূল কনসেপ্ট এই ব্যাপারে সাহায্য করে যে, সমস্যাটা মূলত কোন পর্যায়ের। অনেক সময় মানসিক আবেগ, ভয়-ভীতির জন্য উত্থান দৃঢ় হয় না। অনেক সময় আবার এও দেখা যায় যে, অতি সুন্দরী রমণী দেখেও মৈথুন ইচ্ছা জাগ্রত হয় পরবর্তীতে আবার উত্থান স্তিমিত হতে পারে। অনেকের আবার যৌন ইচ্ছা খুব বেশি তীব্র থাকে না। এটা জন্ম থেকেই হতে পারে। অনেকে শৈশবকালীন সময়ে যৌন যে কোনো ভীতির জন্য পরবর্তী জীবনে অভ্যস্ত হতে পারে না। নারীদের ক্ষেত্রে উত্থান সমস্যা নেই। তবে সমস্যাটা হলো নারীর ভেতরে কোনো উত্তেজনা থাকে না তারা একেবারেই যৌন ইচ্ছা অনুভব করে না। আবার মাসিক চলাকালীন সময়ে নারীর কোনো কোনো সময় তীব্র যৌন ইচ্ছা জাগে পরবর্তীতে আবার তা ঝিমিয়ে পড়ে। তবে পুরুষ এবং নারী উভয়েই বয়সের সাথে সাথে যৌনতার ব্যাপারে ন্যুব্জ হতে থাকে। এটা শারীরিক বা মানসিক কারণে হতে পারে। আবার মনোদৈহিক উভয় কারণেই হতে পারে। পাশ্চাত্যে এনিয়ে নতুন নতুন গবেষণা চলছে।
ইচ্ছা কেন-
মূলত খুবই মূল্যবান প্রশ্ন হলো ইচ্ছা কেন জাগবে। পুরুষের ক্ষেত্রে যৌন ইচ্ছা জাগবে নারীর সাথে মনের নানা সুখের কথা চিন্তা করে। কিন্তু এটা স্থিতিস্থাপক ব্যাপর নয়। পুরুষের এমনিতেও লিঙ্গ দৃঢ় হতে পারে। যেমন দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব জমে থাকলে কিংবা প্রাতঃকালীন সময়ে দেখা যায় যে লিঙ্গ শক্ত হয়ে আছে। এটা হলো পৌনপুনিকতা। পুরুষের ইচ্ছার সাথে এক্ষেত্রে পুরুষ সন্তুষ্ট হয় না, যার ফলে স্বমেহনের পথ বেছে নেয়। এতে করেও ইচ্ছার একটি বিষয় জড়িত থাকে। অনেক ক্ষেত্রে যৌনতার ইচ্ছার শেষ কথা যৌনমিলন থাকে না। অন্য কারণেও ইচ্ছা প্রকাশ পেতে পারে। পাশ্চাত্যের সেক্স থেরাপিস্টার মনে করেন, যৌনতা হলো মূলত ইচ্ছার ব্যাপার, তবে অনেক ক্ষেত্রেই মূলত ইচ্ছার উপরে নির্ভর করেই যৌনতা এগিয়ে চলে না।
নারী বা পুরুষের যৌনতার তীব্রতা তাদের ইচ্ছার ওপর প্রভাব ফেলে। ব্যাপার স্বাভাবিক। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ইচ্ছা বেশি থাকলেও তীব্রতা ততোটা থাকে না যার ফলে য়ৌন সমস্যার উদ্ভব হতে পারে।
সঙ্গিনীর মাধ্যমে লিঙ্গের উত্তেজনা-
আপনার সঙ্গিনী হাতে পিচ্ছিল পদার্থ নিয়ে আপনার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করবে। শরীরের অন্যান্য স্থানে মর্দন করা হলেও মূলত যৌনাঙ্গ হবে প্রধান টার্গেট। অনেক পুরুষ এইভাবে উত্তেজিত হতে পছন্দ করে। তারা নারীর একান্ত স্পর্শগুলো চায় তাদের যৌনাঙ্গে। মূলত চুমু কিংবা মুখের লেহন তাদেরকে অতিমাত্রায় উত্তেজিত করতে পারে। দেখুন এইভাবে যদি আপনার উত্তেজনা চূড়ান্ত না হয় তবে আপনার যৌন সমস্যা রয়েছে। মূলত সমস্যাটি যৌন অনুভূতি কেন্দ্রিক। চেষ্টা করুন কিংবা সঙ্গিনীর সাহায্য নিন। একবার অথবা বারবার। এভাবে করতে থাকলে যৌনতার ইচ্ছা বেড়ে যাবে। আপনি এভাবে যদি স্পর্শকাতরতা অনুভব করেন এবং অধিক মাত্রায় তা অনুভব করেন তবে বুঝতে হবে আপনার উত্তেজনা একেবারে ফুরিয়ে যায়নি। আপনি যৌন সক্ষম এবং এটি যৌন সক্ষমতা বাড়ানোর একটি বিশেষ কৌশল।
যৌনাঙ্গ স্পর্শ ছাড়া শরীর স্পর্শ-
এটি ব্যাপক উত্তেজনা বাড়ানোর কৌশল । সঙ্গিনী তার শরীর দিয়ে, চুল দিয়ে,হাত দিয়ে, মুখ দিয়ে আপনার শরীর উত্তেজিত করে তুলবে। কিন্তু আপনার যৌনাঙ্গে স্পর্শ করবে না। এতে করে আপনার যৌন উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার সম্ভাবনা আছে। আপনি যদি দেখেন আপনার সঙ্গিনীর এসব স্পর্শে আপনার লিঙ্গ একাই দৃঢ় এবং শক্ত হচ্ছে, তবে বুঝতে হবে আপনি যৌন সামর্থ্য হারাননি। বিষয়টি কিন্তু খুবই ইতিবাচক। এভাবে সঙ্গিনীর মাধ্যমে যৌন স্পর্শের দ্বারা যৌনানুভূতি তুমুল করে তুলতে চেষ্টা করুন।
উত্থানকে বাড়ানো কমানো-
এটি অন্য একটি কৌশল যা সঙ্গিনীর দ্বারা বা আপনি নিজের হাতেই করতে পারেন। শরীরকে সম্পূর্ণ উত্তেজিত করে আবার অনুত্তেজনা অবস্থায় ফিরে আসতে হবে। এতে করে শরীরে উত্থান কমে যাবে। এরপর আবার শরীরকে উত্তেজিত করতে হবে। এটি স্বমেহনের মাধ্যমে বা সঙ্গিনীর স্পর্শের মাধ্যমে হতে পারে। যৌন অনুভূতি চূড়ান্ত হতে থাকলে আবার শরীরকে উত্তেজনাহীন করতে হবে। মনে হয় এটি সবচেয়ে স্মিক্স প্রক্রিয়া শরীরে যৌনতা বাড়ানোর কৌশল হিসেবে। অনেক ক্ষেত্রেই এটি খুব কষ্টকর হতে দেখা গেছে। আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে যৌনতা এক ধরনের খেলা এতে হারজিতের কিছু নেই। সুষ্ঠুভাবে অংশগ্রহণ করতে পারাই মূল বিষয়। চেষ্টা করুন এবং সফল হন। যৌনতার ইচ্ছা বাড়ানোর জন্য এই কৌশলটি খুবই উপকারী।
আপনার লিঙ্গে উত্তেজনা কোথায়-
আপনাকে খুজে দেখতে হবে আপনার লিঙ্গে কোথায় উত্তেজনা লুকিয়ে আছে। অনেকে মনে করেন লিঙ্গের পুরোটাতেই উত্তেজনা থাকে। ব্যাপারটি কিন্তু পুরোপুরি সত্যি নয়। পরীক্ষা করে দেখুন, হাতে পিচ্ছিল পদার্থ নিয়ে লিঙ্গে ঘষতে থাকুন। লিঙ্গের কোনো এক অংশে তুমুল উত্তেজনা লুকিয়ে আছে। আপনি বুঝতে চেষ্টা করুন যৌনমিলনের সময় এই অংশটাতেই অধিক চাপ এবং স্পর্শ পাবার চেষ্টা করুন। এতে করে উত্তেজনা স্থায়ী হবে। এভাবে কৌশলটিকে রপ্ত করার চেষ্টা করুন।
লিঙ্গের মুখের লেহন-
অনেক দম্পতিই হয়তো এটি পছন্দ করেন না। বিশেষ করে নারীরা এটি অপছন্দ করেন বেশি। পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গ মুখে নিয়ে চুষে, চেটে দেয়া এবং আলতো কামড় দিতে থাকলে পুরুষের উত্তেজনা সীমাহীন পর্যায়ে পোঁছে যায়। অনেক দম্পতি অবশ্য একে অরুচিকর মনে করেন। আপনার সঙ্গিনী যদি এটি পছন্দনা করেন তবে জোরাজুরি করবার দরকার নেই। অনেক ক্ষেত্রেই তা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। বুঝতে চেষ্টা করুন যে, যৌনমিলন হলো পারস্পারিক সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতির বিষয়ে যেমন তার হাতের সাহায্য নিতে পারে।
যৌনিতে আস্তে আস্তে লিঙ্গ সঞ্চালন-
যৌনমিলনের সময় প্রথমেই লিঙ্গ যোনিতে ঢোকানো উচিত নয়। এতে করে পুরো তৃপ্তি অনেক সময়ই পাওয়া যায় না। অন্যান্য যৌনক্রীড়ার পরে চূড়ান্ত উত্তেজনার পূর্বে পর্যন্ত যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশের প্রয়োজন নেই। নারীকে উত্তেজিত করে তুলুন এবং নিজে উত্তেজিত হোন। তারপর যোনিতে ধীরে ধীরে লিঙ্গ সঞ্চালন করুন। এর ফলে যৌনতৃপ্তি ঘনীভূত হবে বেশি। লক্ষ্য রাখবেন যৌনমিলনের কোন আসনে বা কোন পর্যায়ে আপনার স্খলন দ্রুত হয়। সেই আসন বা পর্যায়গুলো পরিত্যাগ করুন। এতে করে যৌনমিলন অধিক সুখকর হবে।
যৌনিতে লিঙ্গ সঞ্চালন-
দেখা যেতে পারে যোনির ভেতর আপনি কতক্ষণ অবস্থান করতে পারেন। প্রথমে আলতোভাবে আপনার লিঙ্গ তার যোনিতে স্থাপন করুন। চাপ দিন এবং ধীরে ধীরে সঞ্চালন শুরু করুন। খুব মৃদুভাবে লিঙ্গকে যাতায়াত করাতে থাকুন। এতে করে উত্তেজনার মাত্রাকে পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে। আস্তে আস্তে যাতায়াতের পরিমাণ বাড়াতে থাকুন এবং দ্রুতলয়ে লিঙ্গ যাতায়াত করাতে থাকুন। আপনি আপনার স্ত্রীর যোনিতে যত বেশি সময় অবস্থান করতে পারবেন ততো আপনার যৌন ক্ষমতা বেশি তা প্রমাণ হবে। এই কৌশলে প্রথম প্রথম ব্যর্থ হলেও এটিকে রপ্ত করতে থাকুন। লিঙ্গ দৃঢ় করার পরে তার যোনিতে কিছু সময় রাখার পরে তা বের করে আনুন। নিস্তেজ হোন, আবার সক্রিয় হোন। এই ভাবে দীর্ঘক্ষণ যৌনমিলনের কৌশল আয়ত্ত করুন।
জোর ইচ্ছা-
পূর্বের আলোচনারই ধাপ এটি। যৌনতার ইচ্ছা হলো বিশেষ এক ধরনের শক্তি। ধারণা করা হয় ইচ্ছা ছাড়া যৌনতা সম্ভব নয়। যৌনমিলনের পূর্বে নানা রকম শারীরিক ক্রীড়া বা যৌনক্রীড়া পুরুষ এবং নারীকে অতি মাত্রায় উত্তেজিত করতে পারে। এগুলো হলো যৌনতা সহায়ক। আর যৌনতার সহায়ক হলো ইচ্ছা। এটি ছাড়া মূলত যৌনমিলন কখনোই সম্ভব হতে পারে না।
যৌনতার ইচ্ছা বা আগ্রহের বিষয়ে কিছু বাধা-
কিছু কিছু সমস্যা এবং বাধা যৌনতার ইচ্ছা বা আগ্রহের ব্যাপারে বিশাল কারন হয়ে দাঁড়ায়।
সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে যৌনতার অসামঞ্জস্যতা-
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় যে, যে কোনো একজন অন্যজনের ওপর যৌনতার ব্যাপারে সন্তুষ্ট। এর ফলে আগ্রহ বা যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে। আবার অনেক স্বামীর অভিযোগ এমন থাকে যে, তার স্ত্রী খুব একটা আবেদনময়ী নয়, যার ফলে তার যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগে না। এরকম অভিযোগ অনেক স্ত্রীদের কাছ থেকেও শোনা যেতে পারে।
অসন্তোষমূলক যৌনতা-
সঙ্গিনী অধিকাংশ সময় মনে করে এবং কার্যত দেখতে পায় যে, তার সঙ্গী তার প্রতি অধিক মনোযোগী নয়। যা আদৌ তার পছন্দ নয়। এর ফলে অসন্তোষ সৃষ্টি হয় যৌনমিলনের ক্ষেত্রে।
ওষুধ-
অনেক আছে যা গ্রহনের ফলে যৌনতার ইচ্ছা হ্রাস পায়। এ সম্বন্ধে সচেতন হওয়া উচিত।
শারীরিক সমস্যা-
শারীরিক নানা সমস্যার জন্যও যৌনতার ইচ্ছায় ভাটা পড়তে পারে। যেমন-অনেক ক্রমিক রোগ আছে যা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকার ফলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ এবং ইন্দ্রয়গুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রায় ক্ষেত্রেই যৌনমিলনের আকাক্সক্ষা নিস্তেজ হয়ে পড়ে। হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসের প্রকোপ ইত্যাদি কারণে যৌন ইচ্ছা দূরীভূত হতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে মাসটেকটোমি ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং তারা যৌনমিলনে অনাগ্রহী হয়।
ডিপ্রেশন-
পৃথিবীব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক এই সমস্যায় ভোগে এবং এর ফলে যৌনতার ইচ্ছা হারায় অনেকে। যদি কেউ ডিপ্রেশনের জন্য যৌনতার ইচ্ছা হারায় তবে সেক্স থেরাপির পরিবর্তে আগে ডিপ্রেশনের চিকিৎসা করা উচিত।
মনোদৈহিক চাপ-
অতিরিক্ত কাজের চাপ এবং মনোদৈহিক চাপের কারণে অনেকে যৌনতার ইচ্ছা হারায়। তারা কোনো কিছুতেই মন বসাতে পারে না এমনকি যৌনতাতেও নয়।
অতিরিক্ত কাছাকাছি থাকার ভয়-
অনেক নারী এবং পুরুষ বেশি মাত্রায় কাছাকাছি চলে আসার পর দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনে স্পৃহ হারায়। এই রকম ভীতির জন্য তারা যৌনমিলনে অপারগতা হয় । এটি এক ধরনের মানসিক রোগ। থেরাপি এবং যৌনতার কৌশল পরিবর্তনে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
যৌন ভীতি-
অনেক নারী বা শিশু নানা রকম নির্যাতনের মুখোমুখি হবার পর যৌনতার ব্যাপারে ভীতি, ভয়ে ভুগতে থাকে। ফলে যৌনমিলনে তারা কখনোই সঠিকভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে না। এটিও এক ধরনের মানসিক সমস্যা। উঁচু মাত্রার থেরাপিতে এটি আরোগ্য হতে পারে

নারীদের প্রকারভেদ

নারীদের চেনা আসলেই কঠিন। তবে প্রকারভেদ করে ফেললে চিনে ফেলাটা মনে হয় একটু সোজা হয়ে যায়। দীর্ঘ এই জীবনে আশে পাশে তো কম রমণী দেখিনি,তাই তাদের দেখে যা শিখলাম তাই তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াস এই পোস্ট।B-)

ঘরপ্রিয় নারী :
এই ধরনের নারীরা সাধারণত ঠাণ্ডা প্রকৃতির হয়। সাংসারিক কাজে আগ্রহ থাকে বেশি। বসে বসে টিভি সিরিয়াল দেখাই এদের বিনোদনের অন্যতম প্রধান উৎস। এরা অল্পতে অভিমান করে , অল্পতেই খুশিও হয়। কারো প্রতি কোন রাগ বা অভিমান থাকলে তা প্রকাশ না করে বছরের পর বছর মনের মধ্যে পুষে রাখতে পারে।

উচ্চাভিলাষী নারী : 
এই ধরনের নারীদের জনপ্রিয় হবার বাসনা প্রবল। সবার উপরে কিভাবে যাওয়া যায় সেই চেষ্টায় এরা সর্বদাই মগ্ন থাকে। এই শ্রেণীর নারীদের অর্থের প্রতিও বিশেষ দুর্বলটা দেখা যায়। বিত্তের জন্য এরা যে কোন কিছুই করতে সর্বদা প্রস্তুত। তবে ব্যক্তিগত জীবনে এরা তেমন সুখী হয়না। কারন উচ্চে উঠার বাসনা কখনো বাড়ে বৈ কমে না। :D

বুদ্ধিমতী নারী : 
সবচেয়ে কম সংখ্যক নারী এই শ্রেণীভুক্ত। বাস্তবিকভাবে অনেক নারী নিজেদের বুদ্ধিমতী ভাবলেও তারা এই শ্রেণীভুক্ত হতে পারে না। বিচক্ষণতা ও বুদ্ধিমত্তা দুটো আলাদা জিনিস। বিচক্ষণতার সাথে অভিজ্ঞতা জড়িত, বুদ্ধিমত্তার সাথে নয়। বুদ্ধিমতী নারীরা অনেক সময় জীবনের চরম সত্য গুলো আবিস্কার করে অনেক মূল্যহীনতায় ভুগে। অনেকে তাদের বুদ্ধির জোরেও এই সমস্যাকে মাথা থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারে। তবে এরা সাধারনত জীবনের চাওয়া পাওয়ার ব্যাপারে অনেক সন্তুষ্ট হয় অল্পতেও।

ফটকা নারী :
এরা সাধারণত বন্ধু কিংবা বান্ধবী বেষ্টিত হয়ে থাকতে পছন্দ করে। সব ধরনের উৎসবমুখর কর্মকাণ্ডে এদের আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। দৈনন্দিন জীবনে এদের বেশিরভাগ সময় কাটে ইন্টারনেটে বিভিন্ন মেসেঞ্জার এ টাংকি বাজি করে। এরা খুবই অস্থির প্রকৃতির হয়ে থাকে। সাংসারিক কাজ এদের ভালো লাগে না যেমন ,তেমনি এক পুরুষকেও বেশীদিন ভালো লাগেনা এদের। /:) 

সহজ সরল নারী : 
বাংলাদেশে এ ধরনের নারীর সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। এরা সাধারণত খুব সহজেই অন্যর দ্বারা প্রভাবিত হয়। এ কারনে এরাই সবচেয়ে বেশি প্রতারনার ও শিকার হয়। এদেরকে সৎ পথে ও ভালো রাখার জন্য অভিভাবকত্ব খুবই জরুরী। সাংসারিক জীবনেও এরা বেশ সুখী হয়।

ক্যাচাল প্রিয় নারী / ঝগড়াটে নারী : 
এরা সাধারনত সব ধরনের কাজেই ঝামেলা করে মজা পায়। দিনের মধ্যে না চিল্লাচিল্লি করলে এদের পেটের ভাত হজম হওয়া কষ্টকর। এরা আধিপত্য করতে ভালোবাসে। এসব নারী প্রেমিকা হিসেবে ভালো হলেও বৌ হিসেবে অত্যন্ত ভয়াবহ।:-/

সন্দেহপ্রবন নারী :
এদের জীবনের মুল লক্ষ্যই হল যেকোনো কাজের মধ্যে গভীর কোন অর্থ খুজে বের করা। এদের জীবন কাটে স্বামীর টেলিফোন ,প্যান্টের পকেট , ড্রয়ার প্রভৃতি জিনিস পত্র চেক করে। এরা তাদের স্বামীকে খুব সাবধানে আগলে রাখতে চায়। জায়গা জমি কিনবা ব্যক্তিগত সম্পত্তি নিয়েও এরা প্রচুর দুশ্চিন্তায় ভোগে। 

আত্মাভিমানী নারী :
এরা কোন এক অজ্ঞাত কারনে সব দোষ নিজের উপর টেনে আনতে পছন্দ করে। এরা ইচ্ছা করে নিজেরা কষ্ট পেতে পছন্দ করে। কষ্টের জন্য চোখের জল ঠিকই পড়ে কিন্তু এটা যে নিজেরই তৈরি সেটা কখনো মনে করে না।
এরা সারা জীবনভর শুধু কষ্টই পায়। এদের জীবনে সুখ কম।

আহ্লাদী নারী : 
এরা সবসময় ছোট বাবুর মতো নাকি সুরে কথা বলতে ও শুনতে পছন্দ করে। দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবারে আহ্লাদী নারী প্রায় জন্মায় না বললেই চলে। এরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চবিত্ত বেশি হয়। খুব সাধারণ ব্যবহার্য জিনিসে নাক সিটকানোর একটা অদ্ভুত প্রবনতা দেখা যায় । এরা আহ্লাদী হয় কারন এরা তাদের বাবা মা এর কাছ থেকে মানুষ হবার যোগ্য শিক্ষা পায় না।

দু মুখো নারী : 
এরা প্রচুর পরিমানে বানিয়ে কথা বলতে পছন্দ করে । মুহূর্তের মধ্যেই কথা ঘুরিয়ে ফেলার আশ্চর্য এক ক্ষমতার অধিকারী এই শ্রেণীর নারীরা । এদের জন্য মানুষে মানুষে সাধারণত হানাহানি , ঝগড়া বিবাদ বেশি হয় । এদের দেখামাত্র ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করা প্রত্যেকের অবশ্য কর্তব্য।

জ্ঞানী নারী : 
সমাজে এদের অবস্থান বেশ উপরের দিকে। যদিও এরা নিভৃতে থাকতেই বেশি পছন্দ করে। জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় তারা ব্যয় করে উচ্চশিক্ষার পিছে। অর্জিত যে কোন ধরনের জ্ঞান ই তারা ব্যবহার করে তাদের বাস্তব জীবনে আদর্শ নারী সমাজ গড়ে তোলার পিছে তাদের অবদান চিরদিন ছিল,আছে ,থাকবে।

পল্টিবাজ নারী : 
এরা খুব স্বার্থপর ধরনের হয়। স্বার্থের জন্য যেটা ভালো , সেটাই এরা করে ছাড়ে। কে কি বলল না বলল তাতে তাদের কিছু যায় আসে না। এরা ন্যায় অন্যায় বিচার করতে পারলেও এটা নিয়ে মনে মনে দুঃখ করা ছাড়া এদের কার কোন কাজ নেই। এরাও খ্যাতির পিছেই ছোটে , কিন্তু খ্যাতিও এদের বোকাই বানায়। 

কনফিউজড নারী :
যে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে এরা হতাশায় ভোগে। এদের সবসময় মনে হয় সে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ,সেটা সঠিক নয়। এ ধরনের নারীরা খুব অল্প ব্যর্থতাতেই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। এদের জন্য কাউন্সেলিং জরুরী।

আত্মকেন্দ্রিক নারী : 
নিজেকে নিজের মাঝে গুটিয়ে রাখতে এরা পছন্দ করে। এদের পৃথিবীতে অন্যর হস্তক্ষেপ কিনবা অভিবাসন এরা একেবারেই পছন্দ করে না। এরা বেশিরভাগই কল্পনাপ্রবন হয়। এদের আত্মসম্মান বোধ অতিমাত্রায় প্রবল। এরা গৃহিণী হিসেবেও বেশ ভালো ।

ধার্মিক নারী :
এদের সাধারণত আপাদমস্তক সবসময়ই ঢাকা থাকে। এরা সবাই রক্ষণশীল নীতি মেনে চলে। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের মাঝে এধরনের নারী বেশি থাকলেও উচ্চবিত্তদের মাঝে এদের সংখ্যা কম নয়। এরা সাধারণত ঠাণ্ডা প্রকৃতির ও স্থির মেজাজের হয়। মাঝে মাঝে কিছু নারী এই ধার্মিকতার লেবাস ধরলেও তারা আসলে এই শ্রেণীভুক্ত নয়।

ছলনাময়ী নারী / প্রতারক নারী :
পোশাক আশাক কিনবা আচার ব্যবহারে অন্যদের থেকে এদের আলাদা করা অসম্ভব কঠিন। এদের প্রায় পুরোটুকুই মিথ্যা। এরা বেশি থাকে বাস টার্মিনালে, লঞ্চ ঘাট কিনবা ট্রেন স্টেশনে। এসব জায়গায় যেচে পড়ে কেউ এগিয়ে এলে সতর্ক হোন। নিরপরাধ ও সহজ সরল মানুষেরা এদের শিকার হয় প্রায়শই। এদের দেখা আর ১০ নম্বর বিপদ সংকেত দেখা একই কথা।

ক্রিমিনাল নারী : 
এরা আমাদের দেশে কম । বাইরের দেশে এদের সংখ্যা বেশি । এরা সাধারণত ভেঙে যাওয়া পরিবারের সন্তান। শৈশবের কিংবা কৈশোরের কোন ঘটনা যা তাকে ভুগিয়ে থাকে ,নির্দোষ হবার পরেও ,তারা সাধারণত অনেক বড় ধরনের অপরাধী হয়। আর এর সাথে যদি যোগ হয় বুদ্ধিমত্তা ,তাহলে তো খবরই আছে। এরা অনেক বেশি প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে থাকে।

লুল প্রিয় নারী :
অবিশ্বাস্য ভাবে পুরো পৃথিবীতেই এদের সংখ্যা খুব দ্রুত বাড়ছে। :-/ এরা সবসময় এদের চারপাশে একদল মুগ্ধ পুরুষ দেখতে ভালোবাসে। এরা নিজেরা নিজেদের সীমানা টুকু ভালোই চেনে , কিন্তু বেচারা ছাগল পাগল ছেলেরা পরে বাঁশটা খায়। এরা সর্বদাই সুখী হয়। দুঃখ এদের জীবনে থাকলেও তা হয় খুবই সাময়িক ।:)

কিশোরীর স্তন বিশাল বড় হয়ে যাওয়া

অনেক সময় কিশোরী বয়সে অর্থাৎ মেয়েদের বয়োসন্ধির সময় স্তন বিশাল বড় হয়ে যেতে দেখা যায়। অনেক মেয়ে প্রথম গর্ভধারনের সময় ও এমন সমস্যায় পরতে পারে। বয়োসন্ধির সময় ইস্ট্রোজেন (Oestrogen) হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের স্তন এর স্বাভাবিক পূর্ণতাপ্রাপ্তি ও বৃদ্ধি শুরু হয়। কোনো মেয়ের যদি এই ইস্ট্রোজেন এর প্রতি অস্বাভাবিক স্পর্শকাতরতা (altered sensitivity) থাকে তাহলে স্তনের এমন অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি শুরু হয়। এমনটি হলে স্তন এতো বড় হয়ে যায় যে বসা অবস্থায় দুই পাশের স্তনই মেয়েটির হাটু পর্যন্ত এসে পৌছতে পারে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দুই পাশের স্তন এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই সমস্যাটি অস্বস্তিকর এবং অনেক সময় তা দৃষ্টিকটু হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাই এর চিকিৎসা করানোর প্রয়োজন আছে। অনেক সময় ইস্ট্রোজেন বিরোধী (Antioestrogen) অসুধ ব্যবহার করে এই সমস্যায় ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এতে যদি স্তন ছোটো হয়ে না আসে তা হলে রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি (Reduction mammoplasty) নামক অপারেশন করিয়েই এর স্থায়ী চিকিৎসা করাতে হবে। 
নেট থেকে

স্তনের জন্য ব্রা এর ব্যাবহার ও যত্ন



স্তনের জন্য ব্রা এর ব্যাবহার ও যত্ন
স্তনের জন্য ব্রা এর ব্যাবহার ও যত্নঅনেক দিন ধরেই চিন্তা করছি মেয়েদের স্তনের যত্ন ও পরিচর্যা নিয়ে লিখবো, কিন্তু লিখবো-লিখবো করে লিখা হয়নি।আমাদের দেশে মেয়েরা যে ব্রা`র সাইজ কিনেন ও ব্যাবহার করেন, তা কতটুকু ঠিক? এই বিষয়ে ই আমার এই লিখা। আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে, আর কাজে লাগলে ই আমার এই লিখা সার্থক হবে।সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই, প্রায় ৯৫% মহিলাদের দেখা যায় ভুল মাপের ব্রা পরতে; হয় খুব আটো (টাইট) কিংবা ঢোলা গড়নের ব্রা পরে যা কিনা পরবর্তীতে শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। মেরুদণ্ডে ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, মানসিক অস্বস্তি খুবই সাধারন যা প্রায়ই দেখা যায়। অনেক বিশেষজ্ঞ দাবি করেন, ভুল মাপের ব্রা ব্যবহারে স্তন ঠিক জায়গায় না থেকে বরং নিচের দিকে ঝুলে পরার প্রবনতাকে বৃদ্ধি করে।এখানে ব্রা এর সঠিক মাপ সম্পর্কে একটা ধারনা পাওয়া যেতে পারে।
স্তনের উপর থেকে মাপ দিন।যেমন ধরুন
63-67 cm হলে,আপনার সাইজ 65
এই রকম
68-72 cm = 70
73-77 cm = 75
78-82 cm = 80
83-87 cm = 85
88-92 cm = 90
93-97 cm = 95
98-102 cm = 100
103-107 cm = 105
108-112 cm = 110 হবে।
এখন আসি স্তনের কাপের কথায়;
কি ভাবে সঠিক সাইজ জানবেন?স্তনের উপর থেকে প্রথমে মাপ নিন, পরে আবার স্তনের নীচে থেকে মাপ নিন। ওপরের ছবিতে দেখুন;
13 cm সেঃমিঃ ফারাক হলে আপনার সাইজ হবে Aকাপের
15 = B
17 = C
19 = D
21 = E
24 = F
26 = G
এখন দেখুন,স্তনের উপর এবং নীচের মাপের কতখানি ফারাক। সে অনুসারে আপনি যেমন;A,B,C,D,E সাইজের কাপের ব্রা কিনবেন।
লেখাটি ভালো লাগলে মতামত দিন প্লিজ!

যৌন-রোগ এবং যৌন-বিকৃতিঃ পেডোফিলিয়া(Pedophilia)

পেডোফিলিয়া কি?
পূর্ন বয়স্ক ব্যাক্তিরা যখন শিশুদের উপর যৌন-ক্রিয়া করে , তাকে পেডোফিলিয়া বলে, বা সংক্ষেপে “পেডোফিল” ও বলা হয়। এটা এক ধরনের বাধ্যতামূলক যৌন বিকৃতি।এই সব ব্যাক্তিরা শিশুদের দেখে তীব্র যৌন-উত্তেজনা বোধ করে। ফলে,তারা সুযোগ বুঝে শিশুদের উপর যৌন-ক্রিয়া করে। এই রোগ পুরুষদের মধ্যেই বেশী দেখা যায়। বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ পুরুষদের মধ্যেই এদের সংখা বেশী। মেয়েদের মধ্যেও এই সমস্যা দেখা যায় , তবে খুব কম। কিংবা মানুষ জানতেই পারে না,বা ধরা পড়ে না।
কারনঃ

মনস্তাত্বিক কারনেই এই ধরনের যৌন বিকৃতি সৃষ্টি হয়।যেমনঃ যৌনদূর্বলতা,নিরাপত্তাহীনতা,সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে ব্যার্থতা এবং আগ্রাসন-মূলক (Agression) মনোভাবের প্রকাশ হিসাবেও ব্যাক্তি-বিশেষ এই ধরনের অবৈধ যৌনকর্মে অংশ গ্রহন করে থাকে।
চিকিৎসাঃ
যৌন বিকৃত ব্যাক্তি যদি স্বক্রীয় ভাবে এই সব মনস্তাত্বিক বাধা দূর করতে সমর্থ হয়, তাহলে তার সমস্যাও দূর হতে পারে। রোগী যদি নিজে নিজে এই সমস্যার সমাধান করতে না পারে, তা হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
দেশের সবগুলো সরকারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মনোরোগ বিশেষজ্ঞ আছেন। এ ছাড়ারা ও পাবনা মানসিক হাসপাতাল, বি এস এম এম ইউ (পিজি হাসপাতাল) ও জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়।

যৌন বিষয়ে প্রশ্ন উত্তরঃ আমরা যা ভুল জানি

অনেক প্রশ্নের মুখমুখি হতে হয় , সেক্স এডুকেসন না জানার ফলে অনেক স্বাভাবিক ব্যাপার গুলো আমরা রোগ মনে করি, আর এক শ্রেনির প্রতারকরা হাতিয়ে নেয় হাজার হাজার টাকা । লজ্জায় গোপনে কারও কাছে বলতেও পারিনা । এক সময় সাইকোসোমাটিক ও সাইকো সেক্সুয়াল রোগে ভুগতে থাকি । অথচ এগুলো আমাদের না জানার ফল ……অজ্ঞতার ফল , এ ফল খুব কষ্টের ……… ।
মা-বাবা মনে করে যৌন বিষয়টা ওরা বড় হলে জেনে নিবে , কিন্তু কার কাছ থেকে জানবে ? শিশুর কৌতুহল পুরন করবে কে, তার ভুল জ্ঞানের জন্য কে দায়ি ?
মা-বাবা রা এসব কবে যে বুঝবে !!!!!!!!
(বিদ্রঃ এই পোস্টে কেউ পন্ডিতি জাহির করবেন না , চিকিৎসক ছাড়া কেউ মেডিকেল বিষয়ক পরামর্শ দিবেন না । এই পোস্টের লেখা মেডিকেল সায়েন্সের আলোকে , ধর্মের অলোকে না ।ধর্মের আলোকে লেখার যোগ্যতা আমার নাই । পোস্টের বিষয়ের বাহিরে কেউ কোন প্রশ্ন করবেন না )
প্রশ্নঃ  আমার লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন , কি করি?
উত্তরঃ এটা কোন রোগ না । এটার লিঙ্গের স্বাভাবিক গঠন …… সো নো টেনশন ।
প্রশ্নঃ  হস্তমৌথুনের কারনে কি কোন সমস্যা হয় ?
উত্তরঃ  হস্তমৌথুন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । অতিরিক্ত কোন কিছু ভাল না , তবে আপনি যদি হস্তমৌথুন করার পর অপরাধ প্রবনতায় ভোগেন , তাহলে মনযৌন সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন।
প্রশ্নঃ  স্বপ্নদোষ হছে , কি করবো ?
উত্তরঃ  “স্বপ্নদোষ” এই নামটাই ভুল । স্বপ্নে তো কোন দোষ হচ্ছে না , তাহলে আমরা কেন এটাকে স্বপ্নদোষ বলছি ? এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । মেয়েদের মিন্স/মাসিক যেমন স্বাভাবিক, ছেলেদের স্বপ্নদোষ তেমন স্বাভাবিক । মাসে ১৫ বারের বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন ।
প্রশ্নঃ  আমার লিঙ্গ ছোট , বিয়ে করতে পারব তো?
উত্তরঃ কমন একটা প্রশ্ন, একটা মেয়েকে(স্ত্রী) যৌন তৃপ্তি দেওয়ার জন্য আপনার লিঙ্গ উত্তেজনার সময় ২.৫ থেকে ৩ ইঞ্চি লম্বা হলেই চলবে । স্কেল নিয়ে মেপে দেখুন, কি উত্তর পেয়েছেন? হেহেহে আপনি সুস্থ্য ।
প্রশ্নঃ লিঙ্গ বড় করার কোন মালিশ, ওষুধ ,ক্রিম , মেশিন কি আছে ?
উত্তর:  নাই … নাই …… নাই , বাজারে যত মালিশ, ওষুধ ,ক্রিম , মেশিন আছে সব ভুয়া । এর সাথে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক নাই। (কেউ মালিশ, ওষুধ ,ক্রিম , মেশিন এর সাথে লিঙ্গ বড় করার বিষয়ে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক – এর কথা বললে অবশ্যই প্রমান সহ বলবেন । মনে রাখবেন হাতুড়ে চিকিৎসা বিষয়ক কোন কথা মানা হবে না )
প্রশ্নঃ আমার বীর্য পাতলা , আমি কি বাবা হতে পারবো?
উত্তরঃবীর্য পাতলার সাথে বাবা হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই । বীর্যের মধ্যে শুক্রের পরিমান ও গুনগত মানের উপর নির্ভর করে আপনি বাবা হতে পারবেন কিনা । “বীর্য পাতলা” এটা কোন রোগ না। এর সাথে যৌন দুর্বলতারও কোন সম্পর্ক নাই। 
প্রশ্নঃ মেয়েদের কি স্বপ্নদোষ হয়না? নাকি তাদের শুধু মিন্স হয়? 
উত্তরঃস্বপ্নদোষ” এই নামটাই ভুল । স্বপ্নে তো কোন দোষ হচ্ছে না , তাহলে আমরা কেন এটাকে স্বপ্নদোষ বলছি ? এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।মিন্স আর স্বপ্নদোষ এক করে ফেলা ঠিক না । মেয়েরা ও ছেলেরা সবাই সেক্স করা নিয়ে সপ্ন  দেখে, এতে অসুবিধার কিছু নাই , যৌন জীবনের উপর এর কোন প্রভাবও নাই। 
নেট থেকে

কেজেল ব্যায়াম এর মাধ্যমে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন

কেজেল ব্যায়াম যৌনমিলনের সময় লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা, অকাল বীর্যপাত, দ্রুত বীর্যপাতের মত সমস্যারও সমাধানের এক অসাধারণ ব্যায়াম।
কিভাবে কেজেল ব্যায়াম করবেন?

… পেলভিস ফ্লোর মাসল অর্থাত শ্রোণী মেঝের পেশী খুঁজে বার করা এবং সেটা কিভাবে সংকুচন/প্রসারন করবেন- সেটা কিছুটা কষ্টসাধ্য হলেও অসম্ভব কিছু নয়।

১. সঠিক পেশী খুঁজে নিন
পেটে বায়ু জমলে সেটা বের হয়ে যাওয়া রোধ করতে গেলে বা প্রস্রাব করা কালে হঠাত প্রস্রাব বন্ধ করে দিলে পেটের নিম্ন ভাগে পিছনের দিকে যে পেশীগুলো আঁটসাঁট হয়ে যায় সেগুলোই পেলভিস ফ্লোর মাসল অর্থাত শ্রোণী মেঝের পেশী। আয়নায় দেখলে দেখবেন লিঙ্গ কিছুটা তলপেটের কাছাকাছি চলে আসে এবং অণ্ডথলি উপরের দিকে উঠে আসে।
২. পন্থা/পদ্ধতি/টেকনিক সঠিককরণ
ব্যায়ামের আগে ঠিকমতো প্রস্রাব করে নেবেন। প্রথম দিকে উচিত হবে মেঝেতে শুয়ে এই ব্যায়াম করা। মেঝেতে শুয়ে পেলভিস ফ্লোর মাসল ৩ সেকেণ্ড সংকুচন করে রাখুন, তারপর ৩ সেকেণ্ড প্রসারণ করে রাখুন। এভাবে টানা কয়েকবার করবেন। তবে খুব বেশী না। মাসল ধীরে ধীরে শক্তিশালী হতে শুরু করলে বসে, দাঁড়িয়ে বা চলন্ত অবস্থায়ও করতে পারবেন।
৩. মনোযোগ বজায় রাখুন
ভালো ফলাফলের জন্য যখন সংকুচন করবেন তখন গভীর ভাবে মনোযোগ দিয়ে করবেন। অনেকেই ভুল করে পেটের বা তলপেটের, উরু, এবং নিতম্বের পেশী সংকুচন করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। দম বন্ধ বা ধরে রাখবেন না। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখুন।
৪. কতবার করবেন
প্রত্যহ ৩ টা সময় (যেমন সকালে দুপুরে বিকেলে) চেষ্টা করবেন। প্রতিবার ১০ রেপস্-এর (repetitions) ৩ সেট করবেন।
(৩ সেকেণ্ড সংকুচন + ৩ সেকেণ্ড প্রসারণ = ১ রেপ। ১০ রেপ = ১ সেট)
মাঝে মাঝে অন্য কাজের সময় (যেমন দাঁত মাজা) এটা প্রাকটিস করে নিতে পারেন। তলপেটে চাপ পড়ে এমন কিছু কাজকর্মের সময়ও (যেমন হাঁচি, কাশি, হাসা, ভারী বস্তু উত্তোলন) আপনার পেলভিস ফ্লোর মাসল সংকুচন হতে পারে। এছাড়া যৌনমিলনের সময় পেলভিস ফ্লোর মাসল সংকুচন করে লিঙ্গ আরো অধিকক্ষণ উত্থিত রাখতে পারেন বা অকাল বীর্যপাত রোধ করতে পারেন।
লিন্কঃ http://ca.askmen.com/dating/love_tip_60/67_love_tip.html

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More