Friday, June 24, 2011

আমার প্রথম স্বপ্নদোষ ১

আমার প্রথম স্বপ্নদোষ কত বৎসর বয়সে হয়েছিল ঠিক মনে নেই। মনে ১৩/১৪ বছর এ হবে। সে সময় যৌনতা কাকে বলে জানতাম না। মেয়েদের স্তন্য, পাছা দেখে লিঙ্গ দাড়াত না। এখন যেমন হয..। লিঙ্গ এর গোরায় তখনো যৌন কেশ গজায় নি। যাকে আমরা বাল  বলি। বন্ধু-বান্দব অনেকেই তখন যৌনতা নিয়ে নানা রসালো গল্প বলত। আমি কিছুই বুঝতাম না। শুধু ভাবতাম জিনিস টা কি আসলে। মেয়েদের ওটা তো প্রসাবের জায়গা, আর আমাদের এটা ও তো একি কাজ করে। প্রসাব চাপার পর প্রসাব করি আর ওরা তো একি কাজ করে, ওদের ছোট চেপটা ছিদ্র পথ দিয়ে। বন্ধুরা বলত অমুক অমুকের সাথে পাট ক্ষেতে যৌন করম করেছে, অমুকে আর চাচাত বোনের সাথে করেছে। ভাবতাম ওরা এসব কি বলে? এত খারাপ ওরা। প্রসাবের যায়গা ছোয়াছুয়ি খেলে, কি বি্শ্রি। আমি বলতাম এরকম পচাঁ কাজ আমার দ্বারা হবে না ভাই। তো এক বন্ধু একদিন বলে বসল, বিয়ের পর বউকে না চুদে পারবা না। আমি লজ্জায় কি বলব বুঝলাম না। এ কথা শুনার পর অনেক দিন ভেবেছি বউকে কিভাবে চুদব। সরি খাটি বাংলা ব্যবহার করার জন্য। আজ ও বিয়ে করা হয়ে উঠেনি তাই বউ চোদা তো চরের কথা কোন নারীকেই চোদার অবিজ্ঞতা হলোনা। তাই বরে পাঠক ভাববেন না যে আমার যৌনতা নাই। খুব কষ্টে দমন করি আ কি। মাসে তিন চার বার স্বপ্নদোষ হয়। হাত মারলে আর স্বপ্নদোষ  হযনা। আমার প্রথম যেদিন স্বপ্নদোষ হয়, সেদিন খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম..স্বপনে দেখলাম একটা মেয়ে ল্যাংটা হয়ে আমার সামনে আসল দুধু ২টো অনেক সুন্দর। ওর যোনির পথটা অনেক লাল। এ অবস্থায মেয়েটিকে স্বপ্নে দেখে আমার লিঙ্গ অনেক শক্ত হয়ে গেল। আমি মেলেটার কাছে যেয়ে ওকে জগিয়ে ধরে চুমু খাওয়া শুরু করলাম এবং ওর স্তন্য দুটু টেপা শুরু করলাম। একটু পর স্বপ্নের মাঝেই েদেখি যে আমার লিংগটি মেয়েটির যোনীতে ডুকছে আর বের হছে। আর আমার খুব আারাম লাগছে। হঠাৎ লিঙ্গতে ব্যথা ও প্রচন্ড জালাপোড়া শুরু হয়ে গেল। অমনি লাফ দিয়ে ঘুম থেকে েউঠে পড়লাম। আমার নিশ্বাস খুব দ্রুত পড়ছে। আর লিংগর জালা পোড়া এখনো শেষ হয়নি। লুঙ্গি পরে শুয়েছিলাম, লুংগিটা উঠিয়ে দেখি যে, ওটার মাথার ছিদ্র পথ দিয়ে সাদা সাদা আঠালো কি যেন বেড় হচ্ছে আর সোনাটা লাফা্চ্ছে। কি করব বুঝে উঠতে পাড়লামা না। একটু পড় প্রচন্ড বেগে বীর্য বেড় হযে সোনাটা নেতিয়ে পড়ল। কি আর করব লুঙ্গি দিয়ে সোনাটা মুছে আবার ঘুমিয়ে পড়েছিলাম একথা ভাবতে ভাবতে যে, আমার কি কোন অসুক হয়ে গেল, এগুলা কি বেড় হলো.. ইত্যাদি ইত্যাদি.. পড়ে যেনে ছিলাম যে এগুলাকে বীর্য বলে আর এগুলা দিয়ে বাচ্চা পয়দা হয়, যখন কোন মেয়ের সাথে যৌন কাজ করে তার যোনি পথ দিয়ে লিঙ্গ প্রবেশ করিয়ে জরায়ুর ভীতরে বীর্যপাত গঠানো হয়। সেই যে স্বপ্নদোষ শুরু হলো তা আজ ও থামেনি...হাহা..কত যে তাবিজ কবজ. বাজারের হকারদের বড়ি খেয়েছি এই স্বপ্নদোষ বন্ধ কারার জন্য, কিন্তু কোন কাজ হয়নি। একবার গ্রামরে হাটে স্কুল থেকে আসার পথে ক্যানবাসার এর ওষুধ বিক্রি দেখার জন্য দাড়িয়েছিলাম। সে দেখি আমার মতো অনেক ছেলেকে কানে কানে কি যেন বলছে। তো আমাকে ও ডাকলো এবং বলল যে আমি হাত মারি কিনা, আমি ওনার কথা কিছুতেই বুজতেছিলাম না, তাই সে নিরুপায় হয়ে খোলামেলা ভাবে আমাকে বলল যে, হাতা দিয়ে সোনা ঘষে কিছু বেড় করি কিনা। আমি বরি নাতো, তবে মাঝে মাঝে রাতে বাজে স্বপ্ন দেখে আঠালো কি যেন বেড় হয়। লোকটা বলল এটা খুব খারাপ, এর নাম স্বপ্নদোষ। এটা একটা অসুখ, এই অসুখ ভাল করতে হলে আমার থেকে বড়ি খেতে হবে। তো আমি রাজি হয়ে গেলাম তার থেকে বড়ি কেনার জন্য। সে নিয়ম বলে দিল যে, এই বড়ি ৭দিন খেলে আর জীবনে ও স্বপ্নদোষ হবে না। তবে দুখের বিষয় এই যে, ওনার বড়ি খাবার পড় আমার স্বপ্নদোষ আরো বেড়ে গিয়েছিল। ..:( আগে যেখাসন মাসে দুএকদিন হতো, এখন সেখানে ৭দিনে ৩/৪ দিন হয়। পড়ে গেলাম মহা চিন্তায়..চলবে  কেন যে এর নাম স্বপ্নদোষ হলো.. আজো বুঝলাম না।

1 মন্তব্য(সমূহ):

অল্প জ্ঞান সর্বনাশ । স্বপ্নদোষ নামে কোনো রোগ নাই। আর এইটা কোনো দোষ না।

Post a Comment

নারী পুরুষের কামলিলা দুনিয়া

বাৎসায়ন কামসূত্র

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More